Popular matrimony websites in Bangladesh

Bibahabd is a Popular Online Matrimony website in Bangladesh Merging tradition with technology since 2007.

As a registered user and subscriber of Popular Matrimony websites in Bangladesh Bibahabd for the past couple of years with the leading online-web portals for matrimony, the author of this paper has spend hours in understanding the dynamics of these portals and in that context consumer perception of the online matrimony.

Bibahabd sections of profiles of an individual:

  • Contact profile
  • Work/career profile
  • Location profile
  • Physical profile
  • Religious profile
  • Community profile
  • Personality profile
  • Family profile
  • Photographs / documents support

While the parents would typically be depending on marriage brokers and classified ads, the web offers a larger variety of platforms to search for along with easier options to categorize search requirements to find a perfect match for daughter or son.

Why online matrimonial Bibahabd website are getting so popular:

  • Free Registration
  • Many choices
  • Convenience
  • Short List and Forward Facility
  • Affordability
  • Neutrality
  • Consumer Experience

Bibahabd Free Registration:
Registration is free of cost-and the prospects need to have an access to Bibahabd online matrimonial website through Internet connection.

Popular Matrimony websites in Bangladesh
Popular Matrimony websites in Bangladesh

Many choices:
Relatives of the prospects can’t bring a choice of thousands of prospective grooms or brides. Newspaper can’t do it either with limited classifieds. Nor can your offline matrimonial services. They, at best, can show pictures of a few hundred.

But when it comes to internet, the choices are endless as more and more get added every day. All you need is time, and the matrimonial websites spread before you profile upon profile of suitable personalities. Just set your search criteria, sit down comfortably and you are set to browse through thousands of profiles.

Convenience:
One thing that internet ensures, in every field that it is used, is convenience of use. And finding brides or grooms through it is no different.

All one need is a computer and an internet connection, and one is set to browse through thousands of matrimonial profiles, right from your home and available all day. Registered users shall download mobile application which brings more flexibility and convenient time to search.

Short List and Forward Facility:
One is able to shortlist or forwards the profiles to their relatives to have a look at the profile delivered to their e-mail ID or simply send the interested profile ID to your relatives and friends to have a say or invite opinion.

Affordability:
The convenience doesn’t come expensive either. One can actually browse through the profile totally free of costs. Creation of profiles is free as well.

But of course, in most of the websites, you need to pay to acquire access to vital information like contact details. However, 100% free matrimonial websites are there too and they work quite as well as the paid websites.

Neutrality:
One place where online matrimonial websites win over suggestions by friends and neighbors is by ensuring complete neutrality.

They have no inclination to hide anything, or exaggerate anything. Of course, people may lie about themselves in their profiles. And that’s where you need to be careful.

Consumer Experience:
The bride shall find her groom through one such online matrimonial website, or rather, the parents found him for her or vice versa.

Since all Online-portals offer free registration and sometimes the perception of users are found to be fraudulent or playful attitude for fun may bring bad reputation of this business activity. But overall matchmaking by matrimonial websites offers a good consumer experience for marriage.

As a registered user and subscriber of online matrimony for the past couple of years with the leading online web portals for matrimony, the author of this paper has spend hours in understanding the dynamics of these portals and in that context consumer perception of the online matrimony as self service technology is viewed and analyzed.

The first impression is that these web portals of online matrimony has come to stay and do active business with subscribers or registered users.

Visit bibahabd to make your matrimonial search a successful one.

How to find trusted Bangladeshi matrimonial websites online

There are few trusted Bangladeshi matrimonial websites with good amount of brand name.

In the modern age, matrimonial websites are redefining the traditional way of meeting people for marriage. Matrimonial services have now becomes in to a world renowned service.

You just need to register your profile on the website. If there is any matter of urgency and you can avail more benefits by registering in the premium membership by paying few sign up fees.

The system posses will be same as others sites like you have to register into their portal like email id, cell number and your family preferences, about your qualifications, caste, education , appearance, occupation and residence address etc. There are few features of using trusted matrimonial websites.

Bangladeshi arranged marriage
Bangladeshi arranged marriage: couple on their wedding day

Based on Data Security:

There are many matrimonial websites which protects its user database by employing various encryption methods. Some websites have security sign in their websites, which ensures much better data security for users. Many companies have 24*7 customer service team and there is a privacy protection options. There is also need of security for user data and pictures uploaded by the peoples. Matrimonial websites are deploying advanced technologically for screening system for prevention of abuses.

Based on functions:

There are also verified contact details of members. Chatting option is also very much needed for premium customers. Quick response services & discounts on events are also very useful. You may use site to find matches from Barisal, Chittagong, Dhaka, Khulna, Mymensingh, Rajshahi, Rangpur, Sylhet Division etc. You may choose from the wide list of Hindu, Muslim, Christian, inter religion and no religious group of people.

Best on User friendliness:

In today busy life, people have hardly few hours left to execute personal work. User friendly and good search options are very much essential for a website to become successful one.

Online matrimony provides the comfort and choice of millions of prospects and much more information about a prospect marriage proposal. In future, market continues to evolve, bring in more customers and serve to new generations, online matrimony will continue to thrive in Bangladesh for a very long time to come.

With matchmaking, matrimonial services offer personal management advice on how to deal and make it work. visit bibahabd to search and find your soul mate from thousand members in the data base.

সংসারের রসায়ন

প্রাচীন যুগের প্রারম্ভে জনৈক উদ্দালকের শিশুপুত্র উজ্জীবন একদিন সন্ধ্যায় খেলা শেষে বাড়ি ফিরে এসে তার মাকে খুঁজে পাচ্ছিল না। বাবা উদ্দালক বিষণ্ন মনে বারান্দার খুঁটি ধরে দাঁড়িয়েছিলেন। উজ্জীবন বারবার তার বাবাকে প্রশ্ন করল—মা কোথায়? আমাকে বলো, আমার মা কোথায়? উদ্দালক হাউমাউ করে কেঁদে উঠলেন এবং মেঝেতে ধপাস করে বসে পড়লেন। পুত্র পিতার প্রতি মারমুখী হয়ে উঠল—সত্যি করে বলো, আমার মা কোথায়…?

উদ্দালক দুই হাঁটুর মধ্যে থুতনি রেখে ক্ষীণ কণ্ঠে বললেন—তোর মাকে কতগুলো অচেনা লোক এসে ধরে নিয়ে গেছে। সাত বছর বয়সী উজ্জীবন বলল—কেন?

—ওদের মধ্যে একজন তোর মাকে খুব পছন্দ করত।

—তা কেন হবে বাবা? তুমি ওদের বাধা দিলে না কেন? মাকে ধরে রাখলে না কেন?

—ওকে ধরে রাখার কোনো অধিকার আমার নেই। এত বছর আমার সঙ্গে থেকেছে। তোর জন্ম হয়েছে, কিন্তু আইনত ও আমার কেউ নয়। ও যে আমার স্ত্রী

—এ রকম প্রমাণ আমি দিতে পারিনি। কারণ আমাদের তো বৈধ কোনো সম্পর্ক ছিল না।

জনশ্রুতি রয়েছে উদ্দালকের সেই ছেলেই বড় হয়ে একদিন সমাজে নর-নারীর সম্পর্কের বৈধতা—অর্থাৎ বিবাহের প্রথাটি চালু করে। পরবর্তী সময়ে সভ্যতার ঊষালগ্নে এসে এক ধরনের যুক্তি দ্বারা তাড়িত হয়ে নৃবিজ্ঞানীরা বিয়ে সম্পর্কিত একটি বিশ্বজনীন তত্ত্ব দাঁড় করানোর চেষ্টা করেন। কোনো কোনো নৃবিজ্ঞানী এই তত্ত্ব নির্মাণে মনোবিজ্ঞান, দৈহিক নৃবিজ্ঞান ও প্রাণীবিজ্ঞানের সাহায্য নেন। আবার কেউ কেউ এর একটি নিরেট সামাজিক ব্যাখ্যাও দাঁড় করানোর চেষ্টা করেন।

বৈবাহিক সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার প্রথম এবং প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে স্বামী-স্ত্রীর নিজস্ব কিছু চিন্তা-ভাবনা। তারপর আসে পারিবারিক সদস্যদের সহযোগিতা এবং পরামর্শ।

বিয়ের আগেই দেখা দরকার দুই পক্ষের পারিবারিক সমতা, ক্ষমতা এবং পাত্রপাত্রী দুজনের ব্যক্তিত্ব আর যোগ্যতার মাপকাঠি সঠিক বিন্দুতে রয়েছে কি না। সেটি বয়স হতে পারে, শিক্ষাগত যোগ্যতা হতে পারে, আবার বাহ্যিক সৌন্দর্যও হতে পারে। ভবিষ্যতে এ দুটি পরিবারের মধ্যে কোনো রকম সম্মান-শ্রদ্ধার ঘাটতি দেখা দেবে না তো? বংশ মর্যাদা নিয়ে কেউ কারও ওপর খড়্গ তুলবে না তো? তবে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে বনিবনা না হলেও দুজনে দুজনের প্রতি বিশ্বাস, বোঝাপড়া এবং ভালোবাসা থাকলে কোনো অশুভ শক্তি তাদের মধ্যে ভাঙন ধরাতে পারবে না। বিয়ে টিকিয়ে রাখার জন্য শুধু দায়সারা সংসার করাটাই শেষ কথা নয়।

বিবাহিত জীবনকে সার্থক-সুন্দর এবং মধুময় করে তোলার উপায় হচ্ছে তিনটি:

এক. শ্রদ্ধা, পরস্পরের প্রতি।

দুই. বিশ্বাস, দুজন দুজনকেই।

তিন. ভালোবাসা, একে অপরের প্রতি। এর সঙ্গে কর্তব্যবোধটিকেও সংযুক্ত করতে চাই। সন্দেহ একটি সাংঘাতিক অসুখ। ক্যানসারের মতো। এটিকে গোড়া থেকে উপড়ে ফেলে দিতে হবে। কান কথা শোনা আরেকটি অসুখ—যক্ষ্মার মতো। আমরা দেখেছি, একটি মেয়ে কখনোই সংসার এবং সন্তান ছেড়ে পালাতে চায় না। যতই অত্যাচারী স্বামী থাক তার ঘরে। কিন্তু পরকীয়া করে এমন স্বামীকে কোনো মেয়েই মেনে নিতে পারে না।

সদ্য বিবাহিত একজন স্বামী তাঁর স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে মার্কেটে গেলেন এবং তার মা, বোন এবং ভাগনি জামাইয়ের জন্য ঈদের জামা-কাপড় কিনে ১০ টাকার চীনাবাদাম চিবাতে চিবাতে রিকশায় চেপে বাড়িতে এলেন এবং স্ত্রীকে বললেন—ওগুলো সব সুন্দর করে প্যাকেট করে রেখে দাও, কাল গিয়ে দিয়ে আসব। অল্পবয়সী স্ত্রীর তখন মনের অবস্থা কী রকম হতে পারে? রাগ, দুঃখ, নাকি অভিমান? মাত্র তিন দিন বাকি ঈদের। বিয়ের পর এই প্রথম ঈদ বলে কথা!

প্রিয় পাঠক ভাবতে পারেন—দূর! এ-ও কি হতে পারে? নাকি হয়? চল্লিশ বছর আগে হয়েছিল। এ আমার চোখের দেখা। সবার প্রতি কর্তব্য পালন করবে আর স্ত্রীর প্রতি করবে না—এটা তো নির্বোধের কাজ। স্বামীর পক্ষের আত্মীয়স্বজন এলে পোলাও-মাংস রান্না করার হুকুম আসবে আর স্ত্রীর পক্ষের কেউ এলে যদি কোনো স্বামী বলেন—কী চায় এই অসময়? কেন এসেছে জিজ্ঞেস করে বিদায় করো। তাহলে কোনো স্ত্রী তাঁর স্বামীকে শ্রদ্ধা করবে? এবং এভাবেই কিন্তু মন ভাঙতে ভাঙতে ঘর ভাঙার চিন্তা আসে। তিক্ততার সৃষ্টি হয় তুচ্ছ কারণেই। তাই মন থেকে ক্ষুদ্রতা এবং তুচ্ছতাকে সরিয়ে রাখতে হবে ভালো থাকার জন্য।

স্ত্রী যদি কখনো কখনো স্বামীর চেয়ে একটু বেশি যোগ্যতাসম্পন্ন হয়ে ওঠেন—তখন স্বামীর উচিত তাকে সম্মান করা। প্রশংসা করা কিংবা আনন্দিত হওয়া। এর উল্টোটা হলেই সংসারে অশান্তি আসে। অযোগ্য স্বামীরাই আস্ফাালন করেন বেশি। তাঁরা ভাবেন বউকে দাবিয়ে রাখতে হবে। এ ক্ষেত্রে রবীন্দ্রনাথের একটি উক্তি মনে পড়ে যায়—‘প্রতাপ যখন চেঁচিয়ে করে বড়াই। জেন মনে তাহার তখন বিধির সঙ্গে লড়াই।’ সংসারের বয়স যত বাড়ে; সন্তান যত বড় হবে। বাবা-মার সম্পর্কটা ততই পোক্ত এবং বিশ্বস্ত হওয়ার কথা। তবেই তো ছেলেমেয়েরা বাবা-মার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হবে।

একজন স্ত্রীকেও বুঝতে হবে তাঁর স্বামীর সার্বিক ক্ষমতা কতটুকু—সে অনুযায়ী তাঁর চাহিদা থাকতে হবে। অমুকের স্বামীর অত বড় বাড়ি, দামি গাড়ি এসব উদাহরণ দিয়ে স্বামীকে বিব্রত করা ঠিক নয়। স্বামীর বিশ্বাস এবং ভালোবাসার কাছে অন্য কিছুর প্রয়োজন কিন্তু মূল্যহীন।

ছেলেমেয়েরা যখন বড় হয়ে যায়, ওঁরা নিজেরা নিজেদের সংসার সন্তান-স্ত্রী নিয়ে একটি স্বতন্ত্র জগৎ গড়ে নেন এবং এটিই স্বাভাবিক। বয়সী বাবা-মার খোঁজখবর তাঁদের পক্ষে সব সময় নেওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। সব ক্ষেত্রে ওঁদের দোষারোপও করা যায় না। বৃদ্ধ বয়সে নিজেরা নিজেদের কাছে আন্তরিক হতে হবে। একজন রোগাক্রান্ত হলে অন্যজনের দেখাশোনা করার মানসিকতা থাকতে হবে। কিন্তু মধ্য বয়স থেকে যদি দুজনে দুজনের প্রতি বিরূপ মনোভাব নিয়ে মুখ ঘুরিয়ে থাকে, তাহলে কিন্তু সমূহ বিপদ। কে কাকে দেখবে।

তাই দুজন দুই ঘরে দুই প্রান্তে না থেকে একবার এসে হাতটা ধরুন। মাথায় হাত রাখুন। কিংবা সেই চল্লিশ বছর আগের একটি সুন্দর স্মৃতির কথা ভাবুন। একজন আর একজনকে বুঝতে চেষ্টা করুন। অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য একজন অন্যজনের কাছে ক্ষমা চাওয়া কোনো অপমান নয়—নিজেকে ছোট করাও নয়। বরং একে অন্যের কাছে বিশুদ্ধ হওয়া, ভবিষ্যতে এ রকম ভুল আর হবে না। এ মনোভাব ব্যক্ত করা উচিত। মনে রাখা উচিত, একরোখা গোঁয়ার্তুমির জন্য যেন ঘর ভেঙে না যায়। মনের ঝড় থেকে ঘরের ভাঙন ঠেকাতে হবে যে!

লেখক:নাসরীন নঈম
Prothom Alo