Islamic Marriage Media Bangladesh

Bibahabd is fast replacing the traditional arranged marriage in a short period of time. People are bending towards online matrimony due to its fast, robust and filter option.

Bibahabd Matrimonial Service is Best Islamic Marriage Media in Bangladesh; a user friendly web portal which incorporates searching and finding a life partner by deploying various filter option.

Anyone can search for a bride or groom according to their social, educational, financial or any other parameters. Now in twenty century, the number of online users in web has increased and the risk of data security has decreased to very low.

The service is bundled with free and premium option with respect to various options. Online matrimony users can access a large number of profiles according to their preferences and choices.

Islamic Marriage Media in Bangladesh
Islamic Marriage Media in Bangladesh | Bibahabd.com

There are numerous optional services available like email, chat, talk and communication in various ways. These Online matrimonial sites come with greater data security with large number of profiles on its disposal.

Bangladesh is a country of diversity and it is divided in few parts and religions. The rules and custom are very different from one to another. The wedding rules and types are also very different from one another.

There are many types of wedding in Bangladesh like Sylhet style, Barisal Style, Chittagong Style, Mymensingh Style and North Bangle style wedding rules and customs.

However in Bangladesh, peoples like to marry within their own community, Division, and religions. These parameters become very significant when it comes to arranged marriages. Bibahabd are designed to cater the visitors from all regions in Bangladesh.

Features of Bangladeshi Matrimony Service

  • Free registration Or Paid registration
  • 100% mobile verified profile
  • Security and privacy control options
  • Safe, secure and confidential
  • Daily matches via E-mail and SMS.
  • Accessible customer care centers
  • Wedding related services and products
  • Photo protection features
  • Browse Matrimonial Profiles by category
  • Screening system for prevention of abuses
  • Privacy protection options
  • Category based selection available
  • Region wise portals

Advantages of Online Matrimonial

  • Time saving
  • Economical
  • Comfortable
  • Easy to choose your life partner
  • User friendly system
  • Advanced Security
  • Less time for a perfect match

To find a partner by specification make online portal very popular. In the current trends the faith in Arranged marriage among Indians will take Online Matrimony to many heights in future.

These days, Matrimonial Service is not the last option but one of the most important options, which is nowadays used like arranged marriages. So whether a parent or bride or groom try all modes and wait to see this clicks faster and gets response.

To know and experience robust matchmaking services and online matrimonial visit www.bibahabd.com

ইসলামী বিবাহরীতি

ইসলামী বিয়ে হল বিবাহযোগ্য দুইজন নারী ও পুরুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক প্রনয়নের বৈধ আইনি চুক্তি ও তার স্বীকারোক্তি। মুস‌লিম বিয়েতে দেনমোহর ধার্য করা হয় ছেলের আর্থিক সামর্থ্য ও অবস্থান অনুযায়ী। “বিবাহ সংগঠিত হবে না অভিভাবক ও দু’জন সাক্ষী ব্যতীত। বিয়ের সময় একজন উকিল থাকেন।

ইসলাম ধর্মে বিবাহের মাধ্যমে নারী ও পুরুষের মধ্যকার যৌন সম্পর্কের অনুমতি রয়েছে। ইসলামী বিবাহরীতিতে পাত্র পাত্রী উভয়ের সম্মতি এবং বিবাহের সময় উভয়পক্ষের বৈধ অভিভাবক বা ওয়ালীর উপস্থিতি ও সম্মতির প্রয়োজন।

ইসলামী বিবাহে যৌতুকের কোন স্থান নেই। বিয়ের পূর্বেই পাত্রের পক্ষ হতে পাত্রীকে পাত্রীর দাবি অনুযায়ী একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা বা অর্থসম্পদ বাধ্যতামূলক ও আবশ্যকভাবে দিতে হয়, একে দেনমোহর বলা হয়। এছাড়া বিয়ের পর তা পরিবার পরিজন ও পরিচিত ব্যক্তিবর্গকে জানিয়ে দেয়াও ইসলামী করনীয়সমূহের অন্তর্ভুক্ত। ইসলামী বিধান অনুযায়ী, একজন পুরুষ সকল স্ত্রীকে সমান অধিকার প্রদানের তার চাহিদা অনুসারে সর্বোচ্চ চারটি বিয়ে করতে পারে।

আর সমান অধিকার দিতে অপারগ হলে শুধু একটি বিয়ে করার অনুমতি পাবে। মেয়েদের ক্ষেত্রে একাধিক বিয়ের অনুমতি নেই। ইসলামে একজন মুসলিম একজন অমুসলিমকে বিয়ে করতে পারবে যদি উক্ত অমুসলিম ঈমান আনে (ইসলাম গ্রহণ করে)।

ইসলামে, বিবাহ (আরবি: نِكَاح‎, প্রতিবর্ণী. নিকাহ‎) হল বিবাহযোগ্য দুইজন নারী ও পুরুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক প্রনয়নের বৈধ আইনি চুক্তি ও তার স্বীকারোক্তি। ইসলামে কনে তার নিজের ইচ্ছানুযায়ী বিয়েতে মত বা অমত দিতে পারে| একটি আনুষ্ঠানিক এবং দৃঢ় বৈবাহিক চুক্তিকে ইসলামে বিবাহ হিসেবে গণ্য করা হয়, যা বর ও কনের পারষ্পারিক অধিকার ও কর্তব্যের সীমারেখা নির্ধারণ করে| বিয়েতে অবশ্যই দুজন মুসলিম স্বাক্ষী উপস্থিত থাকতে হবে| ইসলামে বিয়ে হল একটি সুন্নাহ বা মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর আদর্শ এবং ইসলামে বিয়ে করার জন্য অত্যন্ত জোরালোভাবে পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

বিয়ে ইসলামী বিবাহের মৌলিক বিধিবিধান অনুযায়ী সম্পন্ন করতে হয়। পাশাপাশি, ইসলামে সন্ন্যাসজীবন এবং কৌমার্যেরও কঠোর বিরোধিতা করা হয়েছে। ইসলামে তালাক অপছন্দনীয় হলেও এর অনুমতি আছে এবং তা যে কোন পক্ষ হতে দেওয়া যেতে পারে অর্থাৎ ইসলামে স্বামী-স্ত্রী উভয়েই তালাক দেওয়ার অধিকার রাখে।

ইসলামী আইন অনুসারে, বিবাহ – বা আরও বিশেষত বিবাহের চুক্তিকে নিকাহ বলা হয়, একটি আরবি শব্দ যার মূল আক্ষরিক অর্থ ছিল “যৌন মিলন”, তবে যা ইতিমধ্যে কুরআনে রয়েছে তা বিবাহের চুক্তি বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। আধুনিক লিখিত আরবি’র ওয়েহর-কোয়ান ডিকশনারি-তে নিকাহকে “বিবাহ; বিবাহ চুক্তি) হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।

কেমন জীবনসঙ্গী খুঁজবেন?

বিয়ে মানুষের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। নতুন জীবন শুরু করতে জীবনসঙ্গীর কিছু দিক অবশ্যই যাচাই করে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত এবং তাড়াহুড়া একেবারেই না। আসুন দেখি কোন দিক গুলো অবশ্যই বিবেচনায় আনতে হবে।

শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ

জীবনসঙ্গী খুঁজার ক্ষেত্রে অবশ্যই ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা আপনার কাছাকাছি বা সমপরিমাণ কিনা বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে নিবেন। অতিরিক্ত শিক্ষাগত যোগ্যতা বা কম শিক্ষা এরকম কাউকে নিয়ে ভাবেন না।

বয়সের পার্থক্যঃ

যাকে জীবনসঙ্গী বানাবেন ভাবছেন তার বয়সের সাথে আপনার বয়সের দূরত্ব কম বা বেশী না হয় এ বিষয়টি খেয়াল রাখবেন। পারিবারিক মতামতঃ যারা পারিবারিকভাবে বিয়ের জন্য জীবনসঙ্গী খুঁজছেন তারা পরিবারের মতামত বুঝে সিদ্ধান্ত নিন এতে করে পরিবারের সাথে আপনার জীবনসঙ্গীর সম্পর্ক ভালো থাকবে।

পেশাঃ

জীবনসঙ্গী বাছাইয়ে ব্যক্তির আর আপনার পেশা কি তা দেখে নিন। ভবিষ্যতে দুজন পেশাগত বিষয়ের দিকগুলো মানিয়ে নিতে পারবেন কি না এ বিষয়টি অবশ্যই খেয়ালে রাখবেন।

পারিবারিক কালচার ও আর্থিক অবস্থাঃ

পারিবারিক কালচার বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দুই পরিবারেরে মধ্যে সম্পর্কের আন্তরিকতা বাড়ে বা থাকে, যদি পারিবারিক কালচারগত বিষয়ে সামঞ্জ্যসতা থাকে। দুই পরিবারের পারিবারিক আর্থিক অবস্থার সামঞ্জস্য কতটুকু এ বিষয়টি দেখুন।

ব্যক্তির আচরণঃ

যাকে জীবনসঙ্গী বানাবেন ভাবছেন শুধু তার গুনের প্রশংসা বা সৌন্দর্য না দেখে তার আচরনের প্রতিও খেয়াল রাখুন। আপনি একজন ব্যক্তির সাথে কিছুক্ষণ কথা বললেই বুজতে পারবেন তার আচরণগত কোন সমস্যা আছে কিনা বা তার কোন অভ্যাস যা আপনার পরে পছন্দ নাও হতে পারে।

দায়িত্ববান ও কর্মক্ষমঃ

একটি নতুন সংসার শুরু করতে নারী-পুরুষ দুজনের ভূমিকা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে একজন দায়িত্ববান ও কর্মিক হবেন আরেকজন উদাসীন তা হলে সংসার শুরু হবে অশান্তি দিয়ে। তাই জীবনসঙ্গী বাছাইয়ে এ গুনাবলি আছে কিনা যাচাই করে নিন।

শারীরিক বিষয়ঃ

যাকে বিয়ে করবেন তার শারীরিক গঠন আপনার সাথে মানায় কি না খেয়াল রাখুন। ব্যক্তি স্বাস্থ্যগত দিক থেকে ঠিক আছে কিনা যাচাই করে নিন।

মানসিক প্রস্তুতিঃ

যাকে বিয়ে করতে চাচ্ছেন সে কি বিয়ের জন্য মানসিকভাবে তৈরি কিনা তা বোঝার চেষ্টা করুন। যদি সে বিয়ের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকে তাহলে ভাবতে পারেন।

জীবনসঙ্গী খুঁজার ক্ষেত্রে গুণবতী,সুন্দরী বা ছেলের অবস্থান বিষয়গুলো যাচাই করা ছাড়াও অনেক বিষয় রয়েছে যা আমরা দেখা প্রয়োজন মনে করি না। ফলে বিয়ের পর সংসারের অধ্যায় শুরু হয় ঝামেলা দিয়ে। তাই জীবনসঙ্গী খোঁজার ক্ষেত্রে অবশ্যই এ বিষয়গুলো প্রত্যেকের খেয়াল রাখা উচিত।

কেন বিবাহবিডিতে জীবনসঙ্গী খুঁজবেন!

বিয়ে একটি অত্যন্ত পবিত্র বন্ধন। মনে করা হয় দুটি মানুষের এই বন্ধন জন্ম জন্মান্তরের। সামাজিক নিয়মে এ বন্ধনে আবদ্ধ হয় দুজন প্রাপ্তবয়স্ক নারী ও পুরুষ। বিয়ে শুধু দুজন ব্যক্তির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং তৈরী করে দুটি পরিবারের মধ্যে সামাজিক বন্ধন।

বিয়ে নিয়ে মানুষের মনে স্বাভাবিক ভাবেই থাকে নানান আশা ও স্বপ্ন, থাকে উত্তেজনা, চিন্তা দুশ্চিন্তা ও ভাবনা। আবার বিয়ের ব্যাপারে অনেকেই মানুষিক ভাবে নিজেকে প্রস্তুত করতে পারে না। এর প্রধান ও অন্যতম কারন হলো পছন্দ মত যোগ্য জীবনসঙ্গী খুঁজে না পাওয়া।

দীর্ঘ ১ যুগের বেশী সময় ধরে আমরা এই সমস্যাটির সহজ ও দ্রুত সমাধান দিচ্ছি – বাংলাদেশী ও প্রবাসী পাত্রপাত্রী সন্ধানের জন্য সম্পূর্ন অনলাইন ভিত্তিক ২৪ ঘন্টা কল সেন্টার সার্ভিস নিয়ে সর্বোক্ষনিক সেবা নিশ্চিত করছে বিবাহবিডি ডট কম সার্ভিস টিম।

বিবাহবিডি ডট কম একটি অনলাইন বেইজড সার্ভিস ওয়েব পোর্টাল। এ পোর্টালের সদস্য হয়ে আপনি নিশ্চিত খুঁজে পেতে পারেন আপনার পছন্দমত যোগ্য জীবনসঙ্গী।

আসুন জানি কেন বিবাহবিডিতে পাত্রপাত্রী খুঁজবেন
বিবাহবিডি সম্পূর্ন অনলাইন ভিত্তিক সেবা নিশ্চিত করে। অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসেই বিবাহবিডি ডট কম আপনার পছন্দমত পাত্রপাত্রী খুঁজে দিতে সহায়তা করবে।

বিবাহবিডি পোর্টালে লগ ইন করে পছন্দের প্রফেশন, পাত্র-পাত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতা, জেলা / এলাকা ভিত্তিক, প্রবাসী, বৈবাহিক অবস্থা (যেমন – অবিবাহিত, ডিভোর্স, বিধবা অথবা বিপত্নীক), ধর্ম, গোত্র, বর্ণ সহ ১৮ টি সার্চ ক্যাটাগরীর মাধ্যমে চাহিদা অনুযায়ী আপনার কাংখিত সংঙ্গীকে সহজেই খুঁজে সরাসরি নিজেরাই যোগাযোগ করতে সক্ষম হবেন।

বিবাহ বিডি প্রোফাইল এক্টিভেট/সক্রিয় করার পূর্বে নিজস্ব কাষ্টমার সাপোর্ট টিম তা তিন স্থরের ভেরিফাই করে ।

পাত্র-পাত্রীর প্রোফাইল ভেরিফিকেশনের জন্য জাতীয় পরিচয় পত্র / জন্ম নিবন্ধন / একাডেমিক সার্টিফিকেট/ প্রবাসীদের জন্য ভিসা, পাসপোর্ট / ডিভোর্সদের জন্য ডিভোর্স সার্টিফিকেট যাচাই করে বিবাহবিডিতে একটি প্রোফাইল একটিভ করা হয় যার ফলে আপনি একজন পাত্র/পাত্রী পরিচয় বিষয়ক সঠিক তথ্য পাবেন।

বিবাহ বিডি ডট কম এর ব্যাপ্তি বিশ্বব্যপী এবং এটি সমকালীন একটি আধুনিক সেবা। তাই বিশ্বের যেকোন দেশ ও বিদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পাত্র-পাত্রী বা অভিভাবকগন প্রোফাইল দেখে নিজেরাই সরাসরি পাত্র/পাত্রী বা কাংখিত প্রোফাইলের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

বিবাহবিডি থেকে আপনি জীবনসঙ্গীর খোঁজ পাবার পর বিবাহবিডি আপনার কাছে কখনোই কোন সার্ভিস চার্জ দাবি করবেনা। বরংচ বিবাহবিডিতে আপনার সাক্সেস ষ্টোরী শেয়ার করলে বিবাহবিডিই আপনাকে অভিনন্দন জানিয়ে আপনার ঠিকানায় গিফট পাঠাবে।

সার্ভিস সংক্রান্ত যেকোন তথ্য ও সাপোর্টের জন্য ২৪ ঘন্টা ৭ দিনই হট লাইন ইউজার সাপোর্ট প্রস্তুত থাকে ।

আপনি বিবাহবিডিতে প্রোফাইল রেজিষ্ট্রেশন করার আগেই জানতে পারবেন আপনার চাহিদা অনুযায়ী কতজন সম্ভাব্য পাত্র পাত্রী বিবাহবিডিতে রয়েছে।তাই আপনার অথবা আপনার পরিবারের কোন সদস্যের জন্য যদি পাত্র/পাত্রী খুঁজে থাকেন তাহলে নিশ্চিন্তে বিবাহবিডি ডট কম ওয়েব পোর্টালে রেজিষ্ট্রেশন করুন। বিবাহবিডি ডট কম একটি নিরাপদ ও বিশ্বাসযোগ্য ওয়েব পোর্টাল ২৪ ঘন্টা / ৭ দিনই হট লাইন ইউজার সাপোর্ট প্রস্তুত থাকে।

অতীত সম্পর্ক এবং …

পুরনো প্রেমিকা বা স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্কে ইতি টেনেছেন। অথচ মাঝেমধ্যেই আপনার জীবনে ঘুরে ফিরে আসছে সেই অনুষঙ্গ। হঠাত্‌ আপনার সঙ্গে যদি তাঁর দেখা হয়ে যায় আবার? তাও আবার বর্তমান সঙ্গীর উপস্থিতিতে! রইল পরিস্থিতি সামলানোর কিছু টিপস।

আমাদের অনেকের জীবনেই ‘এক্স’ সত্যিই একটা বড় ফ্যাক্টর! প্রেমের বা দাম্পত্য সম্পর্ক ভেঙে গেলে এতদিনের খুব কাছের মানুষটা যখন প্রাক্তন বা ‘এক্স’ হয়ে যায়, তখন সম্পর্কের সমীকরণগুলোও খুব দ্রুত বদলাতে থাকে। নতুন সম্পর্ক তৈরি হলেও কোথাও একটা ফাঁকা জায়গা বোধহয় থেকেই যায়। সময়ের নিয়মে আপনি ও আপনার পুরনো সঙ্গী দু’জনেই যদি অন্য কাউকে বিয়ে করে নেন, তাহলেও একে অপরকে পুরোপুরি ভুলে যাওয়া অনেক সময় সম্ভব হয় না। আসলে, সম্পর্কে ইতি টানলেই যে মাথা থেকে পুরনো সঙ্গীকে ঝেড়ে ফেলতে পারেন না অনেকেই। আর পুরনো কারওর জায়গায় যদি নতুন কেউ আসে, তখন নতুন সেই সম্পর্কের উষ্ণতায় পুরনো দিনগুলো ধীরে ধীরে ফিকে হতে শুরু করে। 

কিন্তু হঠাত্‌ করে যদি কোনওদিন দেখা হয়ে যায় পুরনো প্রেমিকা বা স্ত্রীর সঙ্গে? অনেকেই এধরনের সিচুয়েশনের জন্য তৈরি থাকেন না বলে রীতিমতো এমব্যারাসড হয়ে পড়েন। অনেক সম্পর্ক শেষ হয় তিক্তভাবে। প্রেমে প্রতারিত হয়ে বা তৃতীয় ব্যক্তির উপস্থিতির কারণে যদি আপনার ব্রেক আপ হয়ে থাকে, তখন পুরনো সঙ্গীটির প্রতি চাপা রাগ থেকেই যায়। হয়তো সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সে রাগের বহিঃপ্রকাশ আপনি আর নাও করতে পারেন। তবে পুরনো প্রেমিকের সঙ্গে দেখা হলে মাথা ঠান্ডা রাখাই শ্রেয়। আপনার বর্তমান সঙ্গীকে পুরনো সম্পর্কের ব্যাপারে খোলাখুলি জানাবেন। উনি যদি সত্যিই আপনাকে বিশ্বাস করেন তবে এ ব্যাপারে জানলেও তিনি আপনাকে ভুল বুঝবেন না। প্রাক্তন স্বামী বা স্ত্রীর সঙ্গে ডিভোর্স বা সেপারেশনের কারণটাও তাঁকে খোলাখুলি জানান। 

এমনটাও তো হতে পারে, আপনার অনুপস্থিতিতে আপনার বর্তমান স্ত্রীর সঙ্গে আপনার পুরনো প্রেমিকা বা স্ত্রীর দেখা হয়ে গেল! ‘প্রাক্তন’ সিনেমার সেই দৃশ্যটার মতো! যেখানে ট্রেনের কামরায় উজানের বর্তমান স্ত্রীর সঙ্গে হঠাত্‌ই দেখা হয়ে যায় তাঁর প্রাক্তনের। বাস্তবে, এরকম অবস্থায় পুরনো সম্পর্কের কথা লুকোলে বর্তমান সম্পর্কের উপর তার অনর্থক প্রভাব পড়তে বাধ্য। কোনওদিন রাস্তায় বা শপিং মলে দেখা হলে হাসিমুখে তাঁর সঙ্গে বর্তমান সঙ্গীর আলাপ করিয়ে দিন।