বিবাহবিডির ৮২% ইউজারই সার্ভিসটি অন্যকে রেফারেন্স করেন

বাংলাদেশের অনলাইন মেট্রিমনি জগতের সুপরিচিত ও জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান বিবাহবিডি ডট কম দীর্ঘ ৯ বছর ধরে বিশ্বব্যাপী বাঙ্গালী কমিউনিটির মাঝে মেট্রিমনি সেবা প্রদান করে আসছে।  গত ৯ বছরে আমরা সবসময় চেষ্টা করেছি আমাদের সার্ভিসটিকে আরো সফল ও কার্যকরী করে তোলার যা কিনা এখনো চলমান।   বিবাহবিডি ডট কম সবসমই সার্ভিসের মান ও কার্যকরীতায় সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।  সে উদ্দেশ্যে গত অক্টোবর ২০১৭ মাসে আমরা আমাদের মেম্বারশীপ কিনেছেন এমন ইউজার মাঝে একটি জরীপ চালনা করি।

জরীপে দেখা যায়, অংশগ্রহণকারী ইউজারদের মাঝে মাত্র ৯% বিবাহবিডি ডট কমের সার্ভিসে সন্তুষ্ট নন, ২৮% ইউজার খুবই সন্তুষ্ট এবং ৬৩% ইউজার সন্তুষ্ট।  এবং  ৮২% ইউজার বলেছেন তারা আমাদের সার্ভিসটি অন্যকে রেফারেন্স করবেন।  এই জরিপে প্রাপ্ত ৯% ইউজার যারা আমাদের সেবায় সন্তুষ্ট হতে পারেননি তাদের বেশীর ভাগই সঠিক ভাবে বিবাহবিডির ফিচার গুলো ব্যবহার করতে পারেননি বলে মনে করেন বিবাহবিডি ম্যানেজমেন্ট, যেহেতু বিবাহবিডি একটি সেলফ সার্ভিস তাই অসন্তুষ্ট ইউজারদের  পুনরায় একই সার্ভিস ফ্রী প্রদান করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয় ।  

বিবাহবিডি ডট কম বিশ্বাস করে আমাদের জন্য গ্রাহকের মতামতই হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পাথেয়।  আমাদের ৯১% গ্রাহকদের সন্তুষ্টি আমাদের জন্য সন্দেহাতীত ভাবে অনেক বড় অর্জন।  তবুও জরীপের মাধ্যমে আমরা জানতে চেয়েছিলাম আমাদের সার্ভিসে গ্রাহকদের কোন অভিযোগ কিংবা পরামর্শ আছে কিনা।  সার্ভিসের উন্নয়ন ও আন্তরিক সেবা প্রদানে আমরা সবসময়ই সচেষ্ট এবং আমরা যেকোনো গঠনমূলক সমালোচনা মুক্তমনে গ্রহন করি।  গ্রাহকদের থেকে প্রাপ্ত  মতামত ও পরামর্শের ভিত্তিতেই আমরা আমাদের সেবাটি আরো গ্রহণযোগ্য এবং কার্যকরী করে তোলার চেষ্টা চালাচ্ছি এবং ভবিষ্যতেও চালাবো।

শারমিন সুলতানা
টিম লিডার , বিবাহবিডি ইউজার সার্ভিস

Double Duration Offer

বিবাহবিডি ডট কম তার সকল একটিভ ইউজারদের জন্য নিয়ে এলো দারুণ এক অফার।
বিবাহবিডি ডট কম এর মেম্বারগন যারা এখনো প্রোফাইলে জাতীয় পরিচয়পত্রের স্ক্যানড কপি (উভয় পাশের), অথবা পাসপোর্টের স্ক্যানড কপি, অথবা বর্তমান চাকুরীর প্রমাণপত্র অথবা ডিভোর্সড ইউজাররা ডিভোর্স পেপারের স্ক্যানড কপি, এখনো সংযুক্ত করেননি তারা এই নভেম্বর ২০১৭ মাসের মধ্যেই উপরোক্ত ডকুমেন্ট গুলোর যে কোন একটির স্ক্যান কপি (সাদা কালো গ্রহন যোগ্য নয়) [email protected] এ ইমেইল করলেই পাবেন চলতি মেম্বারশীপের সমপরিমান বাড়তি মেয়াদ, একদম ফ্রি।

আমাদের প্যাকেজ সমুহ –
 অনিক্স – মেয়াদ ৪৫ দিন
 রুবি – মেয়াদ ৯০ দিন
 পার্ল – মেয়াদ ১৮০ দিন
 ডায়ামন্ড – মেয়াদ ৩৬০ দিন

এই অসাধারন অফারটি লুফে নিতে অথবা এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখনি কল করুন 8801922115555, 8801944115555

অফার কোডঃ #Double_Duration_Offer_2017

শর্তবলীঃ
# যাদের মেম্বারশীপ + NID / PASSPORT / DIVORCE PAPER/ others Doc আপডেট করা আছে তাদের জন্য অফারটি প্রযোজ্য নয়।
# যারা ফ্রী মেম্বারশীপে আছেন তারা NID / PASSPORT / DIVORCE PAPER/ others Doc সহ মেম্বারশীপ আপগ্রেড করে ডাবল ডিউরেশন অফারটি নিতে পারবেন।

সঙ্গীকে ঠকিয়েছেন, মানাবেন কী করে?

সঙ্গীর কাছে ধরা পড়ে গেছেন।  তিনি টের পেয়েছেন, বিগত কয়েকদিন ধরে আপনি অন্যকোনও পুরুষ/মহিলার সঙ্গে জড়িত। তাঁর অনুমান, আরও অনেক দূর হয়তো গড়িয়েছে বিষয়টি। সবকিছু জানাজানি হওয়ার পর সঙ্গী বাক্যালাপ বন্ধ করেছেন। ঘোষণা করেছেন বিচ্ছেদ। এমন অবস্থায় নিজেকে অপরাধী মনে হওয়াটাই স্বাভাবিক।  কিন্তু তার চেয়েও বেশি যে বিষয়টি আপনাকে অহোরাত্র দুঃখ দিয়ে চলেছে, তা হল সঙ্গীর অভিমান, আপনার প্রতি তাঁর ঘৃণা ও বিদ্বেষ। সঙ্গীকে ফের জীবনে ফিরে পাওয়ার জন্য আপনি এখন মরিয়া।

একটু ফ্ল্যাশব্যাকে ফিরে গিয়ে ভাবুন। ভালো করে খতিয়ে দেখুন, আপনাদের সুখের জীবনে তৃতীয় ব্যক্তি এল কেন? ফাঁক তৈরি হল কেন? দোষত্রূটি কার কতখানি, তার চেয়েও বেশি জানা দরকার আপনি এখন ঠিক কী চাইছেন? এতকাল যে সঙ্গীর অপূর্ণতা পূরণ করতে আপনি অন্য সঙ্গীর সান্নিধ্য খুঁজছিলেন, সেই সাধ আপনার মিটেছে কিনা। যদি মিটে গিয়ে থাকে, কি নিশ্চয়তা আছে, ফের এমন ভুল আপনি করবেন না?

প্রশ্নের উত্তরগুলো ভালো করে খুঁজে বের করতে চেষ্টা করুন। ক্ষণিকের জন্য সঙ্গীকে ফিরে পেতে চাইলে, সেটা তাঁর প্রতি অন্যায় করা হবে। নিজের মন শক্ত করুন। সঠিক সিদ্ধান্তে আসুন। সঙ্গীর সঙ্গে সম্পূর্ণরূপে ছাড়াছাড়ি করতে চাইলে, তাঁকে বরাবরের মতো মুক্ত করে দিন। তাঁকে তাঁর মতো বাঁচতে দিন। আপনার সঙ্গে বিচ্ছেদে যদি তিনি সুখ খুঁজে পান, তবে তাই মেনে নিন। নিজের ইচ্ছে তাঁর উপর চাপিয়ে দেবেন না।

আর যদি আপনি সঙ্গীকে আগের মতো ফেরত চান, লোকলজ্জার ভয় নয়, কোনও আর্থিক কারণে নয়, শুধু ভালোবাসার কারণে, তবে কয়েকটি বিষয়ে আপনাকে সচেতন থাকতে হবে।  যেমন-

১) কখনও কান্নাকাটি করবেন না। মনে রাখবেন, সঙ্গী আপনার উপর বিরক্ত। এই সময় চোখের জল ফেললে, সেই অশ্রুকে তিনি মনে করতে পারেন কুমিরের কান্না।  তাই একদম কান্নাকাটি নয়।

২) মতো আপনার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে দিতে পারেন। তাই তাঁকে নিজেকে সামলানোর সময় দিন।

৩) সোশাল মিডিয়ায় কোনও কিছু পোস্ট করবেন না। নিজের মন খারাপের কথা একেবারেই শেয়ার করবেন না। এইসব দেখলে সঙ্গী হয়তো আরও রেগে যেতে পারেন।

৪) যে ব্যক্তির সঙ্গে জড়িয়ে পড়ার কারণে আপনার বিচ্ছেদ, সেই ব্যক্তির সঙ্গে আর কোনও যোগাযোগ রাখবেন না। তাঁকেও খোলাখুলি বলে দিন আপনি কী চাইছেন। এমন পরিস্থিতিতে কাউকেই অন্ধকারে রাখা ঠিক নয়।

৫) মনের দুঃখ সামলাতে অন্য কোনও পুরুষ/নারীর সঙ্গে সাময়িক সম্পর্কে জড়াবেন না। কেননা, তাতে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠতে পারে। হতেই পারে দূর থেকে সঙ্গী আপনার উপর নজর রাখছেন। বোঝার চেষ্টা করছেন আপনার গতিবিধি। কার সঙ্গে মিশছেন, কার সঙ্গে কথা বলছেন, সবেরই হয়তো খবর রাখছেন তিনি। ফলত, সাময়িক সম্পর্কে জড়ানোর ঘটনাও তাঁর অজানা নয়। আপনার প্রতি নেতিবাচক ধারণা তৈরি হতে পারে তাঁর। শেষ ভালোলাগা টুকুও নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

৬) নিজের মনটাকে শান্ত করুন। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটান। দরকার হলে পরিবারের ঘনিষ্ঠ কারোর সঙ্গে সমস্যা নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। বা কোনও প্রিয় বন্ধু/বান্ধবীর সঙ্গে আলোচনা করতে পারেন।  কোনও কমন ফ্রেন্ড থাকলে বিষয়টা তাঁকেও বলতে পারেন। কমন ফ্রেন্ড এই সব ব্যাপারে দেবদূতের ভূমিকা পালন করেন মাঝেমধ্যে। যেহেতু তিনি আপনাকে ও আপনার সঙ্গীকে ভালো করে চেনেন, আপনার সঙ্গীর মনোভাব কী, জানতে সুবিধে হতে পারে।

৭) সঙ্গীও যদি সিদ্ধান্ত নেন, তিনি আপনাকে আরও একটা সুযোগ দিয়ে দেখবেন, তবে সেইদিনটার জন্য অপেক্ষা করুন। দেখা হলে ঘাবড়ে যাবেন না। সাহসী মনোভাব প্রকাশ করুন।  যে ভুল আপনি করেছেন, সেটা নিজে মুখে স্বীকার করুন। সরি বলুন। বলুন, আপনার ভুল হয়েছে, ভবিষ্যতে এরকম ভুল আর কোনওদিনও হবে না। দেখবেন, সঙ্গীরও আপনার উপর সব অভিমান মুছে গেছে।

বাংলাদেশে ৪৩% প্রেমের বিয়েই সুখের হয় না গড়ায় বিচ্ছেদ পর্যন্ত

বিবাহবিডি ডট কম, সম্প্রতি “বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বিবাহ বিচ্ছেদের কারণ নির্নয়” শিরোনামে প্রশ্ন ভিত্তিক একটি জরিপ পরিচালনা করে।  এতে অংশ গ্রহন করেন ৪১২ জন।  যার মধ্যে ছিলেন দাম্পত্য জীবনে বিচ্ছ্যেদ নেয়া ১০৪ জন ব্যাক্তি।   উক্ত জরিপের তথ্য থেকে নিশ্চিত হওয়া যায় যে, বিচ্ছেদের হার সবচেয়ে বেশী বিভাগীয় ও জেলা শহরে বসবাসকারীদের মাঝে যা যথাক্রমে বিভাগীয় শহরে ৪৯.০৩ % ও জেলা শহরে ৩৫.৫% ।

এবং উচ্চ শিক্ষিত নাগরিকদের মাঝেই বিচ্ছেদের প্রবনতা উল্লেখযোগ্য হারে বেশী – যা উচ্চতর ডিগ্রী ৪৯.৪২%, স্নাতক / সম্মান / সমসমান ৩৬.৫৮% , উচ্চ মাধ্যমিক বা সম সমান ৯.২% ।  জরিপে অংশগ্রহনকারীদের মধ্যে ৫৮.৬৫% চাকুরীজীবি ও ২০.১৯% ব্যবসায়ী তাছাড়াও  ৪.৮১% প্রবাসে কর্মরত রয়েছেন।  যাদের অর্থনৈতিক অবস্থা মধ্যবিত্ত ৭২.১২ %,  নিম্ন মধ্যবিত্ত ১৭.৩% , উচ্চ বিত্ত ৪.৮% ও নিম্ন বিত্ত ৭.৭৬% ।

জরিপে অংশগ্রহনকারী (৪১.৪% যৌথ পরিবার, ৫৯% একক পরিবার থেকে আসা ) ডিভোর্স ব্যাক্তিদের প্রশ্ন করা হয় কিভাবে তাদের সংগীর সাথে পরিচয়ের সুত্রপাত (বিয়ের সম্মন্ধ) হয়েছিলো।  এর মধ্যে,  ৩০.৭৬% এর পরিচয় হয় নিকট আত্মীয়দের মাধ্যমে, ২৫ % এর পরিচয় হয় ট্রেডিশনাল ঘটকের সাহায্যে, ও ৪৩.৩% প্রেম ঘটিত পরিচয় ও অনলাইন ম্যাট্রিমনি বা স্যোশাল মিডিয়ায় পরিচয় হয় মাত্র ১.৯২% ।

অংশগ্রহন কারী ৪৬% মনে করেন সঙ্গীর সাথে বয়সের পার্থ্যক্য ৫ বছরের কম হওয়া ভাল আর ৩১% মনে করেন সঙ্গীর সাথে বয়সের পার্থ্যক্য ১০ বছরের বেশী হওয়া উচিত নয়।  তবে বেশীর ভাগ অংশগ্রহন কারীই মনে করেন, অতিরিক্ত বয়সের পার্থ্যক্য বিবাহ বিচ্ছেদের অন্যতম কারন নয়।

জরীপে অংশগ্রহনকারীদের প্রশ্ন করা হয় – কোন বিষয় গুলো আপনার সাথে ঘটলে আপনি একেবারেই সহ্য করবেন না, প্রয়োজনে বিচ্ছেদ চাইতে পারেন এর প্রতি উত্তরে উঠে আসে প্রধান ৮ টি বিষয়

১) পরকীয়া ২) ক্রমাগত ভুল বুঝাবুঝি ও দুরত্ব বৃদ্ধি ৩) সংসারে কাজ কর্মে তীব্র অনিহা, সঙ্গীকে যথাযথ মূল্যায়ন না করা ৪) আসক্তি (মাদক / নারী / পরপুরুষ / জুয়া) ৫) মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন ৬) সঙ্গীর প্রতি অতিরিক্ত সন্দেহ প্রবনতা ৭) স্বামী বা স্ত্রীর পরিবার হতে দুর্ব্যবহার বা অবমূল্যায়ন ৮) সঙ্গীর একঘেয়ে স্বভাব বা একক কর্তৃত্ব পরায়নতা।   তাছাড়াও সন্তান ধারনে অক্ষমতা বা সন্তান ধারনে সঙ্গীর দ্বিমত পোষণ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম / ভারতীয় টিভি সিরিয়াল বা বিদেশী সংস্কৃতির অতিরিক্ত প্রভাব বা আসক্তির মত বিয়য়গুলোও জরিপে উঠে আসে।

জরীপে অংশগ্রহনকারীদের কাছে সর্বশেষ জানতে চাওয়া হয় কোন ৫টি বিষয় বিচ্ছেদ এড়াতে পারে বলে আপনি মনে করেন? এর মধ্যে ৫ টি বিষয় ক্রমান্বয়ে যে বিষয় গুলো ঊঠে আসে –

১) একে অপরকে সম্মান করা ২) সঙ্গীর সাথে বিশ্বস্ত থাকা ৩) আপস করার মানসিকতা ৪) সঙ্গীর সাথে মিথ্যাচার না করা ৫) সঙ্গীকে কখনো অবজ্ঞা বা অবহেলা না করা।


বিবাহবিডি ডট কম এর জরিপ তথ্যঃ

বিবরন সকল অংশগ্রহনকারী  (৪১২ জন) ডিভোর্স গ্রহনকারী (১০৪ জন)
অংশগ্রহন কারী পুরুষ – ৭৬.৫%
নারী-  ২৩.৫%
পুরুষ – ৭৮.৪৫%
নারী-  ২১.৫৫%
অংশগ্রহনকারীদের বয়স ১৮-২৪ বছর = ৬.২%
২৫-৩৫ বছর = ৬৪.৯%
৩৬-৫৫ / এর অধিক =  ২৮.৯%
১৮-২৪ বছর = ৩৮.৪৬%
২৫-৩৫ বছর = ৫২.৮৮%
৩৬-৫৫ / এর অধিক =  ৮.৬৫%
অংশগ্রহনকারীদের অবস্থান ৬১.৫ % বিভাগীয় শহরে
২৩.২% জেলা শহরে
১১.৮% উপজেলা শহরে
৩.৫% ইউনিয়ন / গ্রামে
৪৯.০৩ % বিভাগীয় শহরে
৩৫.৫% জেলা শহরে
১৩.৪৬% উপজেলা শহরে
১.৯২% ইউনিয়ন / গ্রামে
অংশগ্রহনকারীদের
শিক্ষাগত যোগ্যতা
৪৪.৩% উচ্চতর ডিগ্রী
৪১.৯% স্নাতক / সম্মান / সমসমান
৯.৯% উচ্চ মাধ্যমিক সম সমান
৩.৯% উচ্চ মাধ্যমিক এর নীচে
৪৯.৪২% উচ্চতর ডিগ্রী
৩৬.৫৮% স্নাতক / সম্মান / সমসমান
৯.২% উচ্চ মাধ্যমিক সম সমান
৪.৮% উচ্চ মাধ্যমিক এর নীচে
অংশগ্রহনকারীদের
বৈবাহিক অবস্থা
৫০.৪ % বিবাহিত
২২% অবিবাহিত
২৫.৭% ডিভোর্স
১.৯% বিধবা / বিপত্নীক
১০০% ডিভোর্স
অংশগ্রহনকারীদের
পেশা
৫৯.২% চাকুরীজীবি
১৬.৬% ব্যবসায়ী
১৩.১% বেকার ( নারী)
৮.৬% অধ্যয়নরত
২.৬% প্রবাসে কর্মরত
৫৮.৬৫% চাকুরীজীবি
২০.১৯% ব্যবসায়ী
১৫.৩৮% বেকার
০.৯৬% অধ্যয়নরত
৪.৮১% প্রবাসে কর্মরত
অংশগ্রহনকারীদের
পরিবারের ধরন
৬৫.৪% একক পরিবার
৩৪.৬% যৌথ পরিবার
৪১.৪% যৌথ পরিবার
৫৯% একক পরিবার
অংশগ্রহনকারীদের
আর্থিক অবস্থা
৭৩.৭ % মধ্য বিত্ত
২০.৬% নিম্ন মধ্যবিত্ত
৪.৬% উচ্চ বিত্ত
১.১% নিম্ন বিত্ত
৭২.১২ % মধ্য বিত্ত
১৭.৩% নিম্ন মধ্যবিত্ত
৪.৮% উচ্চ বিত্ত
৭.৭৬% নিম্ন বিত্ত
আপনি কি মনে করেন আর্থিক অসচ্ছলতা  বিবাহবিচ্ছেদের একটি কারন ৬০.৮% এ প্রশ্নে একমত নয়
৩৯.২% মনে করেন আর্থিক অসচ্ছলতা বিবাহবিচ্ছেদের একটি কারন হতে পারে
৫৮.৮% এ প্রশ্নে একমত নয়
৪১.২% মনে করেন আর্থিক অসচ্ছলতা বিবাহবিচ্ছেদের একটি কারন হতে পারে
জীবন সংগীর সাথে পরিচয়ের সুত্রপাত নিকট আত্মীয়দের মাধ্যমে ২৭.১%
ঘটকের সাহায্যে ১৩.৭ %
প্রেম ঘটিত ৩৭.৪%
অনলাইনে পরিচয়ঃ ৩.৪%
অবিবাহিত / প্রযোজ্য নয় ১৮.৪%
নিকট আত্মীয়দের মাধ্যমে ৩০.৭৬%
ঘটকের সাহায্যে ২৫ %
প্রেম ঘটিত ৪৩.৩%
অনলাইনে পরিচয়ঃ ১.৯২%
জরীপে অংশগ্রহনকারীদের প্রশ্ন করা হয় – কোন বিষয় গুলো আপনার সাথে ঘটলে আপনি একেবারেই সহ্য করবেন না , প্রয়োজনে বিচ্ছেদ চাইতে পারেন। এর উত্তরে যে ৮ টি বিষয়  উঠে আসে (ক্রমানুসারে)
১) পরকীয়া
২) ক্রমাগত ভুল বুঝাবুঝি ও দুরত্ব বৃদ্ধি
৩) সংসারে কাজ কর্মে তীব্র অনিহা, সঙ্গীকে যথাযথ মূল্যায়ন না করা
৪) আসক্তি (মাদক / নারী / পরপুরুষ / জুয়া)
৫) মানসিক ও শারিরিক নির্যাতন
৬) সঙ্গীর প্রতি অতিরিক্ত সন্দেহ
৭) স্বামী বা স্ত্রীর পরিবার হতে দূর্ব্যবহার / অবমূল্যায়ন
৮)সঙ্গীর একঘেয়ে স্বভাব বা একক কর্তৃত্ব পরায়নতা
এর উত্তরে যে ৮ টি বিষয় উঠে আসে (ক্রমানুসারে)
১) পরকীয়া
২) ক্রমাগত ভুল বুঝাবুঝি ও দুরত্ব বৃদ্ধি
৩) সংসারে কাজ কর্মে তীব্র অনিহা, সঙ্গীকে যথাযথ মূল্যায়ন না করা
৪) আসক্তি (মাদক / নারী / পরপুরুষ / জুয়া)
৫) মানসিক ও শারিরিক নির্যাতন
৬) সঙ্গীর প্রতি অতিরিক্ত সন্দেহ
৭) স্বামী বা স্ত্রীর পরিবার হতে দূর্ব্যবহার / অবমূল্যায়ন
৮)সঙ্গীর একঘেয়ে স্বভাব বা একক কর্তৃত্ব পরায়নতা
সঙ্গীর সাথে অতিরিক্ত বয়সের পার্থক্য বিচ্ছেদের কোন কারন হতে পারে ১৫.৩%  হ্যাঁ, মনে করি
৫৬.৯% না মনে করিনা
২৭.৮% অতিরিক্ত বয়সের পার্থক্য বিচ্ছ্যেদের কারন হতেও পারে
২৪.৩%  হ্যাঁ, মনে করি
৫৩.৯% না মনে করিনা
১৭.৮% অতিরিক্ত বয়সের পার্থক্য বিচ্ছ্যেদের কারন হতেও পারে
আপনার মতে সঙ্গীর সাথে বয়সের পার্থক্য কেমন হওয়া ভালো ২ বছরের বেশী নয় – ৭.৬%
৫ বছরের কম – ৫২.১%
১০ বছরের বেশী নয় – ৩৫.৫%
সমবয়সী হলে ভাল মনে করি – ৪.৬%
২ বছরের বেশী নয় – ৮.৬৫%
৫ বছরের কম – ৪৬%
১০ বছরের বেশী নয় – ৩১%
সমবয়সী হলে ভাল মনে করি-  ১৪%
আপনি কি মনে করেন – সন্তান ধারনে সঙ্গীর দ্বিমত পোষণ কি দাম্পত্য কলহের একটি কারন, যা বিচ্ছেদ পর্যন্ত পৌছাতে পারে? হ্যাঁ, মনে করি ৫১.৭%
না, মনে করি না ৪৮.৩%
হ্যাঁ, মনে করি ৫৮.২%
না, মনে করি না ৪১.৮%
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, ভারতীয় টিভি সিরিয়াল বা বিদেশী সংস্কৃতির অতিরিক্ত প্রভাব বা আসক্তি কি দাম্পত্য অশান্তি – ক্ষেত্র বিশেষে বিচ্ছেদের কারন হতে পারে? হ্যাঁ, হতে পারে ৭৪.২%
না, মনে করি না ২৫.৮%
হ্যাঁ, হতে পারে ৬২.৯%
না, মনে করি না ৩৭.১%
কোন ৫টি বিষয় বিচ্ছেদ এড়াতে পারে বলে আপনি আপনি মনে করেন? উত্তর গুলো ক্রমানুসারেঃ
একে অপরকে সম্মান করা
সঙ্গীর সাথে বিশ্বস্ত থাকা
আপস করার মানসিকতা
সঙ্গীর সাথে মিথ্যাচার না করা
সঙ্গীকে কখনো অবজ্ঞা না করা
উত্তর গুলো ক্রমানুসারেঃ
একে অপরকে সম্মান করা
সঙ্গীর সাথে বিশ্বস্ত থাকা
আপস করার মানসিকতা
সঙ্গীর সাথে মিথ্যাচার না করা
সঙ্গীকে কখনো অবজ্ঞা না করা

যোগ্য জীবন সঙ্গী খুঁজতে বিবাহবিডি

বিবাহবিডি ডট কম:  ঘরে বসেই অনলাইনে পাত্র পাত্রী খুঁজে পছন্দের পাত্রপাত্রী কিংবা অভিভাবকের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করার সবচেয়ে সহজতর প্রন্থা।  আর এই সেবাটি বিবাহবিডি দিয়ে আসছে ২০০৯ সাল থেকে।  আপনার শতভাগ সেবা নিশ্চিত করতে  ২৪ ঘন্টা ৭ দিনই  প্রস্তুত আছে।  এ সেবাটি সম্পূর্ন অনলাইন বেইজ  এবং  শত ভাগ সেলফ সার্ভিস।  অনলাইনে ফ্রী রেজিষ্ট্রেশন করে নিজের মত করে প্রফেশন, এডুকেশন ব্যাকগ্রাউন্ড অনুযায়ী উচ্চ শিক্ষিত ও প্রতিষ্ঠিত পাত্র-পাত্রীর প্রোফাইল গুলো দেখে সহজেই শর্ট লিষ্ট করে সরাসরি পাত্র-পাত্রী বা তাঁদের অভিভাবকের সাথে  নিজেরাই যোগাযোগ করতে পারবেন এবং তা অতি দ্রুত সময়ের মধ্যেই।

তাছাড়াও বিবাহবিডিতে আপনার অথবা আপনার পরিবারের নিবন্ধিত সদস্যের প্রোফাইলটি দেখে আপনাদের চাহিদা অনুযায়ী (পার্টনার প্রেফারেন্স দেখে) পাত্র/পাত্রী বা তাদের অভিভাবকেরাও আপনাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন।

ভিডিও টি দেখুনঃ

কেন  বিবাহবিডিতে পাত্র/পাত্রী খুঁজবেন ?

  • বিবাহবিডি সম্পূর্ন একটি সেলফ সার্ভিস। যেখানে পাত্র-পাত্রী কিংবা অভিভাবকেরা অনলাইনে ফ্রী রেজিষ্ট্রেশন করে ৩ দিনের ট্রায়াল মেম্বারশীপ নিয়ে, নিজেরাই পাত্রপাত্রীর প্রোফাইল দেখে বাছাই করেন এবং পরবর্তীতে পছন্দের পাত্র-পাত্রী কিংবা তাদের অভিভাবকের সাথে সরাসরি নিজেরাই যোগাযোগ করে থাকেন।
  • বিবাহবিডি ইউজার সাপোর্ট টিম (24/7) প্রতিটি প্রোফাইলের পাত্র/পাত্রী ও অভিভাবককে তথ্য সম্পূর্ন রুপে যাচাই করে এক্টিভ করে।
  • এনআইডি, পাসপোর্ট, জব আইডি ও ডিভোর্সদের ক্ষেত্রে ডিভোর্স সার্টিফিকেট ভেরিফাইড প্রোফাইল
  • প্রফেশন অনুযায়ী, অবিবাহিত, ডিভোর্স, বিধবা/বিপত্নীক পাত্র/পাত্রী খুঁজতে
  • প্রবাসী প্রতিষ্ঠিত পাত্র/পাত্রী খুঁজতে
  • বাংলাদেশের যে কোন জেলার প্রতিষ্ঠিত পাত্র/পাত্রী খুঁজতে
  • প্রবাসী / নিদৃষ্ট কোন দেশের বসবাসরত পাত্র/পাত্রী খুঁজতে
  • নিদৃষ্ট ধর্ম, গোত্র, কাষ্ট অনুযায়ী পাত্র/পাত্রী খুঁজতে
  • ষ্পেশাল কেইস ( সিঙ্গেল ফাদার, সিঙ্গেল মাদার)  পাত্র/পাত্রী খুঁজতে
  • ডিজেবেলিটি (পরিবারের কারো শারীরিক (অধিক/ আংশিক) প্রতিবন্ধকতা আছে ) পাত্র/পাত্রী খুঁজতে

বিবাহবিডিতে আসা প্রোফাইল গুলো যাচাই হয় কিভাবে?

  • বিবাহবিডি ডট কম  আছে (২৪/৭ দিন) এক্সপার্ট কাষ্টমার সাপোর্ট টিম। একটি প্রোফাইল আসার সাথে সাথেই আমাদের কাষ্টমার সাপোর্ট প্রোফাইলটিকে  বেশ কিছু পন্থায় যাচাই করে থাকে এবং পাত্র-পাত্রী ও অভিভাবকের সাথে সরাসরি ফোনে কথা বলে তার প্রদত্ত প্রত্যেকটি তথ্য সম্পূর্ন নিশ্চিত হয়ে তারপরই একটি প্রোফাইল এক্টিভ করে।

বিবাহবিডিতে প্রোফাইল প্রোফাইল করতে কি কি যোগ্যতা প্রয়োজন?

  • বিবাহবিডি ডট কম ছেলেদের ক্ষেত্রে  শিক্ষাগত যোগ্যতা নূন্যতম ব্যাচেলর ডিগ্রী সহ চাকুরীজীবি বা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠিত।
  • ডিভোর্স/ বিধবা কিংবা অবিবাহিত মেয়েদের ক্ষেত্রে নূন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা ইন্টারমিডিয়েট।

৩ দিন ফ্রী মেম্বারশীপের মেয়াদ কালীন সময়ে আপনি বিবাহবিডির সবগুলো প্রোফাইল দেখে পছন্দের প্রোফাইল গুলোকে (শর্টলিষ্ট/ ফেভারিট) করে নিতে পারবেন।

কিভাবে পছন্দের কারো সাথে যোগাযোগ করবেন ?
বিবাহবিডি ডট কমের  রয়েছে  ৪ টি প্যাকেজ।  অনিক্স, রুবী, পার্ল, ডায়ামন্ড।  এই চারটি প্যাকেজের যে কোন একটি কিনে আপনি পছন্দের যে কারো সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন ।

কোন প্যাকেজের কি কি সুবিধা ?
প্যাকেজ অনুযায়ী আপনি সয়ংক্রিয় ভাবে যোগাযোগের তথ্য পাবেনঃ
অনিক্স মেম্বারশীপ – মেয়াদ ৪৫ দিন,  রুবী মেম্বারশীপ – মেয়াদ ৯০ দিন, পার্ল মেম্বারশীপ – মেয়াদ ১৮০ দিন, ডায়ামন্ড মেম্বারশীপ – মেয়াদ ৩৬০ দিন

যোগাযোগের তথ্যঃ  
পাত্র/পাত্রী ও অভিভাবকের ফোন নাম্বার, ইমেইল আইডি,  বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা।

প্রাইভেসী ফিচারঃ
আপনি প্রাইভেসী ফিচার অন করে আপনার যোগাযোগের তথ্য লুকিয়ে রাখতে পারবেন।  আপনি না চাইলে কোন ইউজার আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারবে না।

 বিবাহবিডির মুড অফ পেমেন্ট কি? কিভাবে সার্ভিস কেনা যায় ।

  • আপনার যদি ইন্টারনেশনাল পেমেন্ট গেটওয়ে পেপল এর কার্ড কিংবা একাউন্ট থেকে থাকে অথবা
  • বিশ্বের যেকোন দেশ থেকে আপনার ভিসা, মাষ্টার কার্ড দিয়ে আপনি  অনলাইনেই সার্ভিস কিনতে সক্ষম ।
  • বাংলাদেশের ডাচবাংলা ব্যাংক ও ব্র্যাক ব্যাংকের ডেবিট কার্ড ও ক্রেডিট কার্ড দিয়ে অনলাইনেই সার্ভিস কেনা যায়।
  • আমাদের ৩ টি অনলাইন ব্যাংক একাউন্ট আছে সে গুলোতে সরাসরি ডিপোজিট করে আপনি সার্ভিস কিনতে পারবেন –  ব্যাংক গুলো
    ১)  ডাচ বাংলা ব্যাংক  ২) ব্র্যাক ব্যাংক  ৩) ব্যাংক এশিয়া
  • মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ এর মাধ্যমে এখন খুব সহজেই পেমেন্ট করা যায়

বিবাহবিডি ডট কম সার্ভিস সম্পর্কে যেকোন তথ্যের জন্য ভিজিট করুনঃ www.bibahabd.com অথবা ০১৯২২১১৫৫৫৫

বিবাহবিডি ডট কম দিচ্ছে ফ্রী ১ মাস পাত্র/পাত্রী খুঁজার সুযোগ

ম্যাট্রিমনিয়াল সার্ভিস Bibahabd.com বিশ্বব্যাপী উচ্চ শিক্ষিত ও প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশী পাত্র/পাত্রী খুঁজার অন্যতম জনপ্রিয় ওয়েব সাইট।  বিগত ৮ বছর ধরে আমরা পাত্রপাত্রী খুঁজ ও সরাসরি একে অন্যের সাথে যোগাযোগ করার সুবর্ণ সুযোগটি দিয়ে আসছি। আমাদের রয়েছে বৃহৎ  একটি ভেরিফাইড ডাটাবেইজ।  যেকোন বিবাহযোগ্য পাত্রপাত্রী অনলাইনে ফ্রী রেজিষ্ট্রেশন করে নিজেদের প্রফেশন ও শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী অসংখ্য প্রোফাইল থেকে পছন্দের পাত্রপাত্রী অথবা তাদের অভিভাবকের সাথে নিজেরাই সরাসরি যোগাযোগ করতে পারে।

২৫ শে আগষ্ট থেকে আমরা সকল নতুন ইউজারদের জন্য ১ মাসের সম্পূর্ন ফ্রী ব্রাউজিং এক্সেস ঘোষনা করছি, সে সুযোগ পেতে একজন ইউজার কে তার প্রোফাইল ভেরীফিকেশনের সময় অবশ্যই যেকোন একটির (NID/ Passport/ জন্ম নিবন্ধন/ একাডেমিক সার্টিফিকেট) স্কেন কপি দিলেই কেবল সেই সুযোগটি মিলবে।

আর এ সুযোগটি চলবে ২৫ শে আগষ্ট থেকে ২৫ শে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ।  বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন www.bibahabd.com অথবা কল করুনঃ ০১৯২২১১৫৫৫৫

বিবাহবিডিতে চলছে T20 ভ্যালেন্টাইন অফার

বাংলাদেশী লিডিং ম্যাট্রিমনিয়াল ওয়েবপোর্টাল বিবাহবিডি ডট কম ভ্যালেন্টাইন ডে উপলক্ষ্যে  ডায়মন্ড ও পার্ল মেম্বারশীপে ২৫% ছাড় ঘোষনা করেছে। সেই সাথে যে সকল পাত্র/পাত্রী ১৬ মার্চ এর মধ্যে নিজেদের জীবন সঙ্গী বিবাহবিডি থেকে নিশ্চিত করবে তাদের মধ্যে প্রথম ৫ জোড়া জুটির জন্য বিবাহবিডির পক্ষ থেকে  রয়েছে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিতব্য  T20 বিশ্বকাপের টিকেট।

১ম ও ২য় জুটিকে ফাইনালের টিকেট, ৩য় ও ৪র্থ জুটিকে ভারত -পাকিস্থান ও ৫ম জুটিকে  উদ্ভোদনী ম্যাচের টিকেট প্রদান করা হবে। বিস্তারিত জানতে 24/7:  ০১৯২২১১৫৫৫৫ বিবাহবিডি ডট কমে রেজিষ্ট্রেশন করতে ক্লিক করুনঃ www.bibahabd.com

উচ্চ শিক্ষিত ও প্রতিষ্ঠিত পাত্র/পাত্রী খুঁজতে বিবাহবিডি ডট কম

বিবাহবিডি ডট কম ব্লগে আপনাকে স্বাগতম। আপনি কি আপনার পরিবারের কোন সদস্যের জন্য ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যাংকার, প্রবাসী কিংবা কোন নির্দিষ্ট প্রফেশনের প্রতিষ্ঠিত পাত্র/পাত্রী খুঁজছেন? তাহলে নিশ্চিন্তে লগ ইন করুন বাংলাদেশের লিডিং ম্যাট্রিমিনিয়াল পোর্টাল www.bibahabd.com অনলাইনে। আমরা  ২০০৯ সাল থেকে আজ অব্দী সেবা দিয়েছি  দুই লক্ষের বেশী উচ্চ শিক্ষিত পরিবারকে।

ঘরে বসেই অনলাইনে ফ্রী রেজিষ্ট্রেশন করে অসংখ্য উচ্চ শিক্ষিত ও প্রতিষ্ঠিত পাত্র/পাত্রীদের  ছবি সহ পূর্নাঙ্গ জীবন বৃত্তান্ত দেখে  পছন্দের পাত্র/পাত্রী কিংবা তার অভিভাবকের সাথে সরাসরি নিজেরাই যোগাযোগ করতে এখনি লগিন করুন।

কেন বিবাহবিডি ডট কম এ পাত্র/পাত্রী খুঁজবেনঃ
জীবন একটায় আর একটি সুখী জীবনের জন্য চাই একজন সুন্দর মনের মানুষ। অসংখ্য প্রোফাইল দেখে সঠিক সিদ্ধান্তে পৌছাতে নিজেই বিবাহবিডিতে প্রোফাইল করুন, নিজেই খুঁজুন এবং নিজেরাই পাত্র/ পাত্রী কিংবা তার অভিভাবকের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করুন। এতে লোক জানাজানি ঝামেলা যেমন নেই তেমনি খরচ ও অনেক কম।

বিবাহবিডির ইউজারদের সম্পর্কেঃ
বিবাহবিডি ডট কম শুধু মাত্র  ইন্টারনেট ব্যবহার করে এমন উচ্চ শিক্ষিত পরিবারের সদস্যদের জন্যই অনলাইন বেইজ ২৪ ঘন্টা ৭ দিন সেবা নিশ্চিত করে থাকে। যেখানে লগিন করে  আপনি ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যাংকার, ব্যবসায়ী,  প্রবাসী সহ প্রায় ৭৪ টি প্রফেশনের মুসলিম, হিন্দু, খ্রীষ্টান, বৌদ্ধ ধর্মালম্বী অবিবাহিত, ডিভোর্স, বিপত্নীক, বিধবা  অসংখ্য পাত্র/পাত্রীদের প্রোফাইল বাছাই করে সরাসরি নিজেরাই তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন।

কিভাবে বিবাহবিডিতে রেজিষ্ট্রেশন করবেন –
আপনি যদি বিয়ের ব্যাপারে সিরিয়াস হয়ে থাকেন  তাহলে  লগিন করুনঃ Bibahabd.com অথবা ক্লিক করুন এখানে।  বিবাহবিডির কাষ্টমার সাপোর্ট আপনাকে ২৪/৭ দিনই হেল্প করার জন্য প্রস্তুত আছে।

বিবাহবিডির প্রোফাইল ভেরিফিকেশন প্রসেস কিঃ
আপনার অনলাইন রেজিষ্ট্রেশন টি সম্পূর্ন হয়ে গেলে বিবাহবিডির একজন কাষ্টমার সাপোর্ট এক্সিকিউটিভ প্রথমেই আপনার প্রদত্ত তথ্য গুলো আপনার সাথে ফোনে রিভিও করে প্রোফাইলে আপনার একজন বৈধ অভিভাবকের সংশ্লিষ্টতা নিশ্চিত করতে আপনার অভিভাবকের সাথে কথা বলবে এবং পরবর্তীতে প্রোফাইলটি এক্টিভ করে আপনাকে ৩ দিনের জন্য বিবাহবিডিতে একটি ফ্রী ট্রায়াল মেম্বারশীপ প্রদান করবে ও বিবাহবিডির সার্ভিস সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারনা দিবে।

পরবর্তীতে মেম্বারশীপ কিনে নিয়ে পাত্র/পাত্রী বা তাদের বৈধ অভিভাবকের সাথে সরাসরি নিজেই সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন।

বিবাহবিডির ফ্রী মেম্বারশীপ এ কি কি সুবিধা পাওয়া যাবে  ?
একজন ফ্রী মেম্বার হিসাবে আপনি ১০ জনকে ফেভারিট করতে পারবেন ও ১০ জনকে প্রোপোজাল পাঠাতে পারবেন। যা সাথে সাথেই স্বয়ংক্রিয়  ভাবে SMS, Email Notification এর মাধ্যমে আপনার কাংখিত পাত্র বা পাত্রী কিংবা তাদের অভিভাবক কে জানিয়ে দেয়া হবে।  তাছাড়া  আপনার কাছে আসা প্রোপোজাল গুলো এক্সেপ্ট করে অন্যকেও আপনি – আপনার সাথে যোগাযোগ করার সুযোগ দিতে পারেন।

বিবাহবিডির রয়েছে ৪ টি মেম্বারশীপ প্যাকেজঃ 

মেম্বারশীপমেয়াদকালসরাসরি যোগাযোগপ্রপোজাল লিমিটমূল্য
অনিক্স৪৫ দিনপছন্দের ৫ জন১৫০ জন কে২৯৯৫
রুবী৯০ দিনপছন্দের ১৫ জন২৫০ জন কে৪৯৯৫
পার্ল১৮০ দিনপছন্দের ৩৫ জন৩৫০ জন কে৮৮৫৫
ডায়ামন্ড২৭০ দিনপছন্দের ৫৫ জন৪৫০ জন কে১৩৭৭৫

## মেয়াদ কালের মধ্যে একজন মেম্বার পছন্দের সঙ্গীকে প্রোপোজাল পাঠাতে ও সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবে।

** যোগাযোগের তথ্যঃ
পাত্র/পাত্রী ও অভিভাবকের ফোন নাম্বার,
ইমেইল আইডি,  বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা।

***  আপনি প্রাইভেসী ফিচার অন করে আপনার যোগাযোগের তথ্য স্থায়ী ভাবে লুকিয়ে রাখতে পারবেন। আপনি না চাইলে কোন ইউজার আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারবে না। 

বিবাহবিডির মুড অফ পেমেন্ট কিকিভাবে সার্ভিস কেনা যায় ।

  • বিশ্বের যে কোন দেশের ভিসা, মাষ্টার কার্ড দিয়ে আপনি অনলাইনেই সার্ভিস কিনতে সক্ষম ।
  • বাংলাদেশের যেকোন ব্যাংক থেকে আমাদের ব্যাংক একাউন্টে ট্রান্সফার করা যাবে।
  • তাছাড়া মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ, রকেট, সহজ, নেক্সাস পে দিয়ে মেম্বারশীপ কেনা যাবে ।

কোন কারনে রেজিষ্ট্রেশন করতে সমস্যায় পড়লে আপনি
( 01922 11 5555 অথবা 02-4729-1212) আমাদের সাহায্য নিতে পারেন।

কাংখিত সার্চ রিজাল্ট পেতে

সম্মানিত ইউজার আপনি বিবাহবিডি ডট কম ব্লগে অবস্থান করছেন।   আপনি সরাসরি বিবাহবিডি ডট কম এ লগিন করতে এই লিংকে ক্লিক করুন।  

তাছাড়াঃ-
প্রফেশন অনুযায়ী পাত্র/ পাত্রী খুজতে ক্লিক করুন
শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী পাত্র/পাত্রী খুজতে


ডিভোর্স সেপারেটেড বিধবা কিংবা বিপত্নীক খুজতে ক্লিক করুন
প্রবাসী পাত্র/পাত্রী খুজতে ক্লিক করুন

বিবাহ ও মুসলিম পারিবারিক আইন

মানব ইতিহাস লক্ষ করলে দেখা যায়, প্রাচীন সমাজে নারীদের মান-মর্যাদার প্রতি কোনো গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। সমাজে তখন নারীর অধিকার ও মর্যাদা ছিল না। ইসলাম ধর্মের বিধান অনুযায়ী বিবাহের মাধ্যমে নারীর মর্যাদা ও গুরুত্ব সংরক্ষিত হয়। ইসলাম নারীর অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করে নারী জাতিকে মানবিক উন্নতি ও প্রগতির বুনিয়াদ ঘোষণা করেছে। ইসলাম ঘোষণা করে_সমাজে পুরুষের মতোই নারীর অধিকার রয়েছে। তাই বিবাহ বন্ধনের মাধ্যমেই নারী-পুরুষের অধিকার নিশ্চিত হয়।

মুসলিম পারিবারিক আইন : মুসলিম পারিবারিক আইন ইসলামী শরিয়তের দ্বারা বিধিবদ্ধ হয়েছে। তবে যুগের বিবর্তনে এবং ক্রমোন্নতির সঙ্গে সঙ্গে সরকারিভাবে আইন ও বিধির দ্বারা কিছু কিছু নীতি নির্ধারিত হয়ে থাকে, এসব আইন, বিধি ও নীতিমালার প্রণয়ন যুগের প্রত্যক্ষ চাহিদা। আর এ লক্ষ্যে ১৯৬১ সালে প্রণীত হয়েছে মুসলিম বিবাহ আইন। যাতে প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষের বিবাহ রেজিস্ট্র্রেশন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

বিবাহ রেজিস্ট্র্রেশন আইনে বৈধ বিবাহের অবশ্য পূরণীয় শর্তগুলো:

বিবাহের যোগ্যতা : বিবাহ করতে ইচ্ছুক পক্ষদ্বয়কে অবশ্যই প্রাপ্তবয়স্ক/বয়স্কা এবং সুস্থ মস্তিষ্কের অধিকারী হতে হবে। এ ক্ষেত্রে পুরুষের বয়স নূন্যতম ২১ বছর এবং স্ত্রীলোকের বয়স নূন্যতম ১৮ বছর হতে হবে।

প্রস্তাব দান এবং কবুল : বিবাহ করতে ইচ্ছুক পক্ষদ্বয়ের মধ্যে এক পক্ষকে প্রস্তাব দিতে হবে এবং অপর পক্ষ থেকে তা গ্রহণ করতে হবে। প্রস্তাব দান ও গ্রহণ একই মজলিসে কমপক্ষে দুজন প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন পুরুষ সাক্ষী কিংবা একজন পুরুষ ও দুজন মহিলা সাক্ষীর সামনে হতে হবে। এটিই বিবাহ বন্ধন সংগঠিত হওয়ার মূল শর্ত।

সম্মতি : বিবাহের জন্য পাত্র এবং পাত্রীর স্বতঃস্ফূর্ত সম্মতির প্রয়োজন। বল প্রয়োগে সম্মতি আদায়ে বিবাহ বাতিল বলে গণ্য হবে।

বিবাহ রেজিস্ট্র্রেশন : বিবাহ রেজিস্ট্র্রেশন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ১৯৬১ সালের মুসলিম পারিবারিক আইনের বিধান অনুসারে সরকার কর্তৃক নিযুক্ত নিকাহ্ রেজিস্ট্র্রার দ্বারা অবশ্যই বিবাহ রেজিস্ট্র্রি করাতে হবে।

বিবাহ রেজিস্ট্র্রেশন ফি : সরকার গেজেট নোটিফিকেশন দিয়ে বিবাহের ফি নির্ধারণ করেছে। বিবাহ রেজিস্ট্র্রেশন ফি দেনমোহরের ওপর নির্ধারণ হয়ে থাকে। দেনমোহরের প্রতি হাজারে ১০ টাকা হারে ফি নিকাহ্ রেজিস্ট্র্রাররা সরকার নির্ধারিত রশিদ প্রদানের মাধ্যমে গ্রহণ করে থাকেন। দেনমোহর বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ফি চার হাজার টাকা পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিবাহ রেজিস্ট্র্রি না করার ফলাফল : যেহেতু ১৯৬১ সালের মুসলিম পারিবারিক আইনের বিধান অনুযায়ী প্রতিটি মুসলিম বিবাহ রেজিস্ট্র্রি করা বাধ্যতামূলক। বিবাহ রেজিস্ট্র্রি না করলে নিম্নলিখিত সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় :

১. সরকার নিযুক্ত নিকাহ্ রেজিস্ট্র্রার কর্তৃক বিবাহ রেজিস্ট্রেশন না হলে সম্পত্তির উত্তরাধিকারের বিবাদ-বিসংবাদের সম্মুখীন হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
২. বিবাহ রেজিস্ট্রি না হাওয়ায় বিবাহের বৈধতার ক্ষেত্রে দলিলগত সাক্ষীর অভাব ঘটে, ফলে বিবাদ নিষ্পত্তি করা অসম্ভব হয়ে পড়ে।
৩. বিবাহ রেজিস্ট্রেশন না হওয়ার ফলে মৃতের সন্তানদের উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে বৈধতার প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়।
৪. বিবাহ রেজিস্ট্র্রেশন না হলে স্ত্রী কর্তৃক স্বামীর বিরুদ্ধে খোরপোষ ও মোহরানার দাবির মামলা অগ্রাহ্য বলে গণ্য হতে পারে।

বিবাহের দেনমোহর : দাম্পত্যজীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো দেনমোহর। দেনমোহর বিবাহের একটি অত্যাবশ্যকীয় শর্ত। বিবাহের রেজিস্ট্র্রেশনের সময় দেনমোহর ধার্য করতে হবে। স্ত্রী স্বামীর কাছ থেকে ন্যায়সঙ্গতভাবে দেনমোহর পাওয়ার অধিকারী হবে।

বিবাহের সময় প্রতিদানস্বরূপ বর কর্তৃক প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে দিতে সম্মত অথবা গৃহীত কোনো সম্পত্তি বা মূল্যবান জামানতকে মোহর বলে। মোহরপ্রাপ্তির অধিকার সম্পূর্ণরূপে স্ত্রীর। মোহরানা বলতে এমন অর্থ সম্পদ বুঝায়, যা বিয়ের বন্ধনে স্ত্রীর ওপর স্বামীত্বের অধিকার লাভের বিনিময়ে স্বামীকে আদায় করতে হয়।

মোহরানা স্বামীর কোনো করুণা নয়, না কোনো সামাজিক ট্রাডিশন। স্ত্রীর মোহরানা দেওয়ার জন্য আল্লাহ তায়ালার যে নির্দেশ তা নামাজ রোজার মতোই একটি নির্দেশ। স্ত্রীর মোহরানার অর্থ আদায় করা স্বামীর ওপর যেমন অবশ্য কর্তব্য, তেমনি তা ইবাদতও।

ইসলামী শরিয়তের বিধান মোতাবেক মোহর আদায় প্রতিটি স্বামীর জন্য ফরজ। দেনমোহর স্বামীর জন্য একটি ঋণ, সর্বাবস্থায় দেনমোহর পরিশোধ করা বাধ্যতামূলক। রাসুল (সা.) বলেছেন – ’যে ব্যক্তি কোনো মেয়েকে মোহরানা দেওয়ার ওয়াদায় বিয়ে করেছে, কিন্তু সে মোহরানা আদায় করতে তার ইচ্ছে নেই, কেয়ামতের দিন সে আল্লাহর সামনে অপরাধী হিসেবে দাঁড়াতে বাধ্য হবে’ (মুসনাদে আহমদ)।