বিয়ের পর মধুচন্দ্রিমায়

বিয়ে যেন মহাযজ্ঞ। কাজের কোনো শেষ নেই। বিয়ের দিন ধার্য হওয়ার পর থেকে শুরু হয় ধকল। তা যেন গিয়ে শেষ হয় বিয়ের দিনে। বিয়ের পর সবার নিস্তার মিললেও নবদম্পতির নিস্তার নেই। প্রেমের বিয়েই হোক কিংবা সম্বন্ধের বিয়েই হোক, বিয়ে নিয়ে বাড়তি একটা মানসিক চাপ থাকে বর-কনে দুজনেরই। আর কনেকে যেহেতু নতুন একটি পরিবারে যেতে হয়, ফলে তাঁর চাপের পরিমাণ বরের থেকে বেশি থাকে। এই চাপমুক্ত হতে আর দুজনের একান্তে কিছু সময় কাটানোর জন্য মধুচন্দ্রিমায় যাওয়া যেতে পারে।

তিন বছর চুটিয়ে প্রেম করেছেন অভি-সাবরিনা। এরপর বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন। এই দম্পতি বিয়ের পরই ছুটে গেছেন কক্সবাজারে। তাঁরা বলেন, বিয়ের আগের কয়েকটি দিন ছিল অন্য রকম। একদিকে বিয়ের আনন্দ, অন্যদিকে এত বড় আয়োজনের বিশাল চাপ। সব মিলিয়ে অস্থিরতার মধ্যেই ছিলাম। সংসার-জীবনে প্রবেশ করার আগে সব অস্থিরতা ও চাপ দূর করতেই কক্সবাজারে যাওয়া। এখন মনে হয়, ভালো একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম।

বিয়ের পর নতুন পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার আগে স্বামী-স্ত্রীর বোঝাপড়া হওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আর এই বোঝাপড়ার প্রাথমিক দিকটি উন্মোচন করে মধুচন্দ্রিমা। প্রেমের বিয়েতে আগে থেকেই চেনাজানার সুযোগ থাকে। কিন্তু পারিবারিকভাবে সম্মত বিয়ের ক্ষেত্রে এই সুযোগ মেলে না। মিললেও সেটি যথেষ্ট নয়। আর আমাদের দেশে নতুন পরিবেশে নবদম্পতি নিজেদের মতো করে সময় কাটানোর সুযোগ কম পান।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক অধ্যাপক দিলরুবা আফরোজ এ বিষয়ে বলেন, ‘আমাদের দেশের পারিবারিক কাঠামোতে বিয়ের পর একজন নারীকে নতুন পরিবারের সঙ্গে যুক্ত হতে হয়। ফলে নতুন পরিবেশে খাপ খাওয়ানোর আগে মেয়েটি একান্তে কয়েকটা দিন স্বামীর সঙ্গে কাটালে তাঁর মানসিক প্রশান্তি আসবে। বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রীর পারস্পরিক বোঝাপড়া, নিজেদের পছন্দ-অপছন্দ জানার জন্য মধুচন্দ্রিমা বেশ কাজের।’

প্রায় ১০ বছর হতে চলল রুবিনা খান-গাজী বিজয় আহমেদের দাম্পত্যজীবন। প্রেমের বিয়ে হলেও দুজনেই পারস্পরিক বোঝাপড়ার জন্য বিয়ের পরপরই ঘুরতে যাওয়াকে গুরুত্ব দেন। বিয়ের পর নিজেকে প্রকাশ করার জন্য মধুচন্দ্রিমার বিকল্প নেই বলে মনে করেন তাঁরা। তাই তো এখন সময় পেলেই এই দম্পতি নিজেদের আরও বুঝতে ঘুরতে যান।ভাবনাচিন্তা বাদ দিয়ে সামর্থ্য থাকলে বিয়ের পর চলে যান মধুচন্দ্রিমায়। পরস্পরের পছন্দ, ভালো লাগা, কে কতটা ঘুমকাতুরে, কার কী ধরনের খাবার পছন্দ—সব মিলিয়ে পারস্পরিক মনের ভাব আদান-প্রদানের জন্য মধুচন্দ্রিমার বিকল্প নেই। তবে বেরিয়ে পড়ার আগে আবহাওয়া আর বাজেট বিবেচনা করে কোন জায়গায় যাবেন, তা আলোচনা করে নিন। আর যাঁরা মধুচন্দ্রিমায় যেতে পারেননি, তাঁদেরও মন খারাপের কিছু নেই। ইচ্ছা থাকলে এখনই সঙ্গীকে নিয়ে বেরিয়ে পড়ুন।

-জাহিদ হোসাইন খান

বাউল পাগলা বাবলু

বর্তমান ঠিকানা

৪২/ ১-এ, হোসেন মঞ্জিল (২য় তলা), লালবাগ কেল্লা, ঢাকা
কেল্লার পাশের গলির ১০০ গজ ভেতরে দক্ষিণে হাতের ডানপাশে।

অনুষ্ঠানে পারফর্ম

  • তিনি তার দল নিয়ে টেলিভিশন ও মঞ্চ উভয় ক্ষেত্রে অনুষ্ঠান করে থাকেন।
  • টিভির যে কোন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে তার সাথে অন্তত ১৫ দিন আগে সরাসরি যোগাযোগ করতে হয়।
  • তিনি অনুষ্ঠানের প্রয়োজনে তাদের পছন্দের গান গেয়ে থাকেন।
  • মঞ্চ অনুষ্ঠান করার ক্ষেত্রে আয়োজগণকে তার সাথে যোগাযোগ করে (সরাসরি) সময় নির্ধারণ করে নিতে হয়।
  • মঞ্চে গান করার ক্ষেত্রে তার দলের সদস্যদের তিনি সাথে করে নিয়ে যান।
  • তার দলে ন্যূনতম ১০ জন করে সদস্য থাকে।
  • দলীয় সদস্যদের সহ তার যাতায়াত খরচসহ যাবতীয় কিছু আয়োজকদের।
  • খাবারের ব্যবস্থা আয়োজকদের করতে হয়।
  • খাবারের মেনুর বিষয়ে কোন বাধ্যবাদকতা নেই।
  • শুধুমাত্র মাটির বাসনে খেতে দিতে হয় এবং নারিকেলের চাড়ায় পানি পান করার ব্যবস্থা করতে হয়।
  • বাউল সদস্যরা সবাই এক সাথে বসে  আল্লাহ অলীর নামে খাওয়া শুরু করে।
  • থাকার ব্যবস্থাও আয়োজকদের করতে হয়।
  • যে কোন অনুষ্ঠানের পূর্বে ৫০% অগ্রিম প্রদান করতে হয়।

প্রকাশিত অ্যালবাম

তিনি নিজ উদ্যোগে এ পর্যন্ত দু’টি অ্যালবাম বের করেছেন। এগুলোর নাম নিচে দেওয়া হল

ক) কি যাদু বাংলা গানে
খ) পাগলা বাবলু ও লালন মেলা

বিবিধ

  • অনুষ্ঠানের প্রয়োজনে বাংলার বিলুপ্ত প্রায় বাদ্যযন্ত্রগুলো তিনি ব্যবহার করে থাকেন। ঢোল, ঢাক, একতারা খোল, তবলা, হারমনিয়াম, প্রেমজোড়া, মন্দিরা, বাঁশি,খমর ও বেহালা ইত্যাদি ব্যবহার করে থাকেন।
  • পোষাকের বিষয়ে তাঁর কোন বাধ্যবাদকতা নেই। তবে তিনি সাদা পোষাক পছন্দ করেন।
  • পোষাকে বাউল নয় বাউল হল মনে ভবে মানুষ গুরু নিষ্ঠা যার। সে গুরুর সাধানাই তার সাধনা।

মোঃ মিরাজ দেওয়ান (বাউল)

ঠিকানা

বাংলাদেশ বাউল একাডেমী
৯/২ সেক্রেটারিয়েড রোড, আনন্দ বাজার (পুলিশ ফাঁড়ির সংলগ্ন), শাহবাগ, ঢাকা- ১০০০।

জন্মস্থান

সিরাজদিখাঁন, মুন্সিগঞ্জ
মোবাইল- ০১৭১২-৪২৭০৯৯, ০১৭১২-০২১৩৭৮

বুকিং

  • কোন অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণের জন্য ১০ দিন আগে যোগাযোগ করতে হয়।
  • বুকিংয়ের সময় সম্মানীর ৫০% অগ্রিম পরিশোধ করতে হয়।
  • থাকা-খাওয়ার বিষয়ে কোন ধরা-বাধা নিয়ম নেই।
  • আয়োজক চাইলে খাওয়ার ব্যবস্থা করতে পারেন।

প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা

  • নবম শ্রেণী পর্যন্ত।

ব্যবহার্য যন্ত্রগুলো

  • হারমোনিয়াম
  • ঢোল
  • দোতারা
  • বাঁশি
  • মনদিরা
  • ঝুমঝুমি

বিবিধ

  • যদি কেউ গুরুর শিক্ষা নিতে চায় সেক্ষেত্রে গুরুর কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়।
  • পোষাকের ক্ষেত্রে কোন বাধ্যবাধকতা নেই।
  • শিশ্যদের সংসার করার ক্ষেত্রে কোন বাধ্যবাধকতা নেই।

ডিজে রনি

যোগাযোগ

ফোন নম্বর: ০১৬৭২-১৬০৮৭৮
ওয়েব: www.facebook.com/DJRONYBD?sk=info

যেসব অনুষ্ঠানে ডিজে পার্টি

  • বিয়ের অনুষ্ঠান
  • বিবাহত্তোর সম্বর্ধনা
  • জন্মদিন
  • বিয়ে বার্ষিকী
  • প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী
  • কর্পোরেট পার্টি
  • পূর্ণমিলনী
  • বিশেষ দিন বা রাত উপলক্ষ্যে পার্টি

সেবা সমূহ

  • আয়োজকদের নিজস্ব কোন গান বাজানোর দরকার পরলে তা আগে ডিজে রনিকে সরবরাহ করতে হয় অন্তত ৩ দিন আগে সরবরাহ করতে।
  • ডিজে পার্টিতে কি ধরণের গান পরিবেশন হবে তা আগে ডিজে রনিকে জানালে। তিনি সে মোতাবেক অনুষ্ঠানে গান বাজানোর ব্যবস্থা করে থাকেন।
  • এছাড়া ইংরেজী গান, রক গান, বাংলা গান, হিন্দী গান, উর্দূ গান এবং কাওয়ালী গান পরিবেশন করা হয়ে থাকে।
  • গান রিমিক্স করার ব্যবস্থাও করে দিয়ে থাকে ডিজে রনি।

খরচ

  • ডিজে রনির সম্মানী ১০,০০০/- টাকা
  • ২ টি স্পীকার, স্মোক ও লাইট ৫,০০০/- টাকা
  • ৩ টি স্পীকার, স্মোক ও লাইট ৭,০০০/- টাকা
  • নাচের জন্য অতিরিক্ত প্রত্যেক জনকে ১,০০০/- টাকা (কমপক্ষে ৪ জন নিতে হয়)

পার্টির সময়

  • ডিজে পার্টিতে সর্বোনিম্ন ৪ ঘন্টা থেকে ৬ ঘন্টা পর্যন্ত সময় দিয়ে থাকে ডিজে রনি
  • অতিরিক্ত সময়ের জন্য উভয় পক্ষের আলোচনার মাধ্যমে সবকিছু ঠিক করতে হয়।

বুকিং

  • অনুষ্ঠানের কমপক্ষে ৪ দিন আগে জানাতে হয়।
  • আলোচনার মাধ্যমে বুকিং মানি নিশ্চিত করা হয়ে থাকে।

বিবিধ

  • ডিজে রনির সহযোগীদের কোন প্রকার বিল প্রদান করতে হয় না।
  • অনুষ্ঠান চলাকালে আয়োজকদের পক্ষ থেকে খাবার সরবরাহ করতে হয়।

ডিজে রন্টি

যোগাযোগ

৫/৬, ব্লক# বি, লালমাটিয়া গ্রাউন্ড ফ্লোর।
মোবাইল- ০১৯২২-০১৬৭০৬

যেসব অনুষ্ঠানে ডিজে পার্টি

  • বিয়ের অনুষ্ঠান
  • বিবাহত্তোর সম্বর্ধনা
  • জন্মদিন
  • বিয়ে বার্ষিকী
  • প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী
  • কর্পোরেট পার্টি
  • পূর্ণমিলনী
  • বিশেষ দিন বা রাত উপলক্ষ্যে পার্টি

সেবা সমূহ

  • আয়োজকদের নিজস্ব কোন গান বাজানোর দরকার পরলে তা আগে ডিজে রন্টিকে সরবরাহ করতে হয় অন্তত ১৫ দিন আগে সরবরাহ করতে।
  • ডিজে পার্টিতে কি ধরণের গান পরিবেশন হবে তা আগে ডিজে রন্টিকে জানালে তিনি সে মোতাবেক অনুষ্ঠানে গান বাজানোর ব্যবস্থা করে থাকেন।
  • এছাড়া ইংরেজী গান, রক গান, বাংলা গান, হিন্দী গান, উর্দূ গান এবং কাওয়ালী গান পরিবেশন করা হয়ে থাকে।
  • গান রিমিক্স করার ব্যবস্থাও করে দিয়ে থাকে ডিজে রন্টি।

খরচ

  • আয়োজকের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে সম্মানী নির্ধারণ করা হয়।
  • ২ টি স্পীকার, স্মোক ও লাইট ৪,০০০/- টাকা
  • ৩ টি স্পীকার, স্মোক ও লাইট ৬,০০০/- টাকা
  • ৫ টি স্পীকার, স্মোক ও লাইট ৭,০০০/- টাকা
  • নাচের জন্য ন্যূনতম ২৫,০০০ টাকা দিতে হয় এবং এই টাকায় ৬ জন পারফর্ম করে থাকে।

পার্টির সময়

  • ডিজে পার্টিতে সর্বোনিম্ন ৮ ঘন্টা থেকে ১০ ঘন্টা পর্যন্ত সময় দিয়ে থাকে ডিজে রন্টি
  • অতিরিক্ত সময়ের জন্য উভয় পক্ষের আলোচনার মাধ্যমে সবকিছু ঠিক করতে হয়।

বুকিং

  • অনুষ্ঠানের কমপক্ষে ৭ দিন আগে বুকিং দিতে হয়।
  • ন্যূনতম ৫০% টাকা অগ্রিম প্রদান করতে হয়।
  • বুকিং ও সকল বিল ক্যাশের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হয়।

বিবিধ

  • ডিজে রন্টির সহযোগীদের কোন প্রকার বিল প্রদান করতে হয় না।
  • পার্টিতে সাধারণত ৫ থেকে ৬ জন সহযোগী থাকে।
  • অনুষ্ঠান চলাকালে আয়োজকদের পক্ষ থেকে খাবার সরবরাহ করতে হয়।
  • অতিরিক্ত সময়ের জন্য আলাদা বিল সম্পূর্ণ আয়োজকের ইচ্ছের উপর ছেড়ে দেওয়া হয়।

ডিজে রিয়ন

যোগাযোগ

অডিওসারকেল, বাড়ী# ১৫, রোড# ৪, ধানমন্ডিঅরিয়েন্টালরিয়্যালএ্যাষ্টেটবিল্ডিং।
মোবাইল নম্বর:০১৬৭১-১২৩৬৮৮

অনুষ্ঠানে ডিজে পার্টি

  • বিয়ের অনুষ্ঠান
  • বিবাহত্তোর সম্বর্ধনা
  • জন্মদিন
  • বিয়ে বার্ষিকী
  • প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী
  • কর্পোরেট পার্টি
  • পূর্ণমিলনী
  • বিশেষ দিন বা রাত উপলক্ষ্যে পার্টি

সেবা সমূহ

  • আয়োজকদের নিজস্ব কোন গান বাজানোর দরকার পরলে তা আগে ডিজে রিয়নকে সরবরাহ করতে হয় অন্তত ৮ দিন আগে সরবরাহ করতে।
  • ডিজে পার্টিতে কি ধরণের গান পরিবেশন হবে তা আগে ডিজে রিয়নকে জানালে তিনি সে মোতাবেক অনুষ্ঠানে গান বাজানোর ব্যবস্থা করে থাকেন।
  • এছাড়া ইংরেজী গান, রক গান, বাংলা গান, হিন্দী গান, উর্দূ গান এবং কাওয়ালী গান পরিবেশন করা হয়ে থাকে।
  • গান রিমিক্স করার ব্যবস্থাও করে দিয়ে থাকে ডিজে রিয়ন।

খরচ

  • আয়োজকের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে সম্মানী নির্ধারণ করা হয়।
  • ২ টি স্পীকার, স্মোকও লাইট ৪,০০০/- টাকা
  • ৩ টি স্পীকার, স্মোকও লাইট ৬,০০০/- টাকা
  • ৫ টি স্পীকার, স্মোকও লাইট ৭,০০০/- টাকা
  • নাচের জন্য ন্যূনতম ৩,০০০ টাকা দিতে হয় এবং এই টাকায় ৫ জন পারফর্ম করে থাকে।

পার্টির সময়

  • ডিজে পার্টিতে সর্বোনিম্ন ৭ ঘন্টা থেকে ৮ ঘন্টা পর্যন্ত সময় দিয়ে থাকে ডিজেরিয়ন।
  • অতিরিক্ত সময়ের জন্য উভয় পক্ষের আলোচনার মাধ্যমে সবকিছু ঠিক করতে হয়।

বুকিং

  • অনুষ্ঠানের কমপক্ষে ১০ দিন আগে বুকিং দিতে হয়।
  • ন্যূনতম ৭০% টাকা অগ্রিম প্রদান করতে হয়।
  • বুকিং ও সকল বিল ক্যাশের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হয়।

বিবিধ

  • ডিজে রিয়নের সহযোগীদের কোন প্রকার বিল প্রদান করতে হয় না।
  • পার্টিতে সহযোগীতার জন্য ৫ থেকে ৬ জন সহযোগী থাকে।
  • অনুষ্ঠান চলাকালে আয়োজকদের পক্ষ থেকে খাবার সরবরাহ করতে হয়।
  • অতিরিক্ত সময়ের জন্য আলাদা বিল সম্পূর্ণ আয়োজকের ইচ্ছের উপর ছেড়ে দেওয়া হয়।

ডিজে ফিরোজ

যোগাযোগ

আর. কে. সি ক্লাব, ১৫১ রহমতগঞ্জ
মোবাইল- ০১৯১৯-৪১০৩৭১

যেসব অনুষ্ঠানে ডিজে পার্টি

বিয়ের অনুষ্ঠান
বিবাহত্তোর সম্বর্ধনা
জন্মদিন
বিয়ে বার্ষিকী
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী
কর্পোরেট পার্টি
পূর্ণমিলনী
বিশেষ দিন বা রাত উপলক্ষ্যে পার্টি

 সেবা সমূহ

  • আয়োজকদের নিজস্ব কোন গান বাজানোর দরকার পরলে তা আগে ডিজে ফিরোজকে সরবরাহ করতে হয় অন্তত ১০ দিন আগে সরবরাহ করতে।
  • ডিজে পার্টিতে কি ধরণের গান পরিবেশন হবে তা আগে ডিজে ফিরোজকে জানালে তিনি সে মোতাবেক অনুষ্ঠানে গান বাজানোর ব্যবস্থা করে থাকেন।
  • এছাড়া ইংরেজী গান, রক গান, বাংলা গান, হিন্দী গান, উর্দূ গান এবং কাওয়ালী গান পরিবেশন করা হয়ে থাকে।
  • গান রিমিক্স করার ব্যবস্থাও করে দিয়ে থাকে ডিজে ফিরোজ।

খরচ

  • আয়োজকের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে সম্মানী নির্ধারণ করা হয়।
  • ২ টি স্পীকার, স্মোক ও লাইট ৫,০০০/- টাকা
  • ৩ টি স্পীকার, স্মোক ও লাইট ৬,০০০/- টাকা
  • ৫ টি স্পীকার, স্মোক ও লাইট ৮,০০০/- টাকা
  • নাচের জন্য ন্যূনতম ৩০,০০০ টাকা দিতে হয় এবং এই টাকায় ৭ জন পারফর্ম করে থাকে।

পার্টির সময়

  • ডিজে পার্টিতে সর্বোনিম্ন ৮ ঘন্টা থেকে ১০ ঘন্টা পর্যন্ত সময় দিয়ে থাকে ডিজে ফিরোজ
  • অতিরিক্ত সময়ের জন্য উভয় পক্ষের আলোচনার মাধ্যমে সবকিছু ঠিক করতে হয়।

বুকিং

  • অনুষ্ঠানের কমপক্ষে ১০ দিন আগে বুকিং দিতে হয়।
  • ন্যূনতম ৫০% টাকা অগ্রিম প্রদান করতে হয়।
  • বুকিং ও সকল বিল ক্যাশের মাধ্যমে পরিশোধ করতে হয়।

বিবিধ

  • ডিজে ফিরোজের সহযোগীদের কোন প্রকার বিল প্রদান করতে হয় না।
  • পার্টিতে সহযোগীতার জন্য ৬ থেকে ৭ জন সহযোগী থাকে।
  • অনুষ্ঠান চলাকালে আয়োজকদের পক্ষ থেকে খাবার সরবরাহ করতে হয়।
  • অতিরিক্ত সময়ের জন্য আলাদা বিল সম্পূর্ণ আয়োজকের ইচ্ছের উপর ছেড়ে দেওয়া হয়।

লিটল রিভার ব্যান্ড (এলআরবি)

বর্তমান সময়ের তরুণ-তরুণীদের নিকট ব্যান্ড মিউজিক বিশেষ স্থান দখল করে নিয়েছে।

ঠিকানা ও যোগাযোগ

১১১, বড় মগবাজার, ঢাকা – ১২১৭
ফোন:০২-৯৩৩০৬৭৭
মোবাইল:০১৯৭৩-০২০৮৪০
(শামীম আহমেদ – ম্যানেজার)-০১৭১১-৬১৪৮৬১, ০১৭১২-৭০৭৯০১
(আব্দুল্লাহ আল মামুন – মেম্বার ইন চার্জ)

ই-মেইল: [email protected]
ওয়েব: www.ablrb.net

অগ্রীম বুকিং ও অন্যান্য:

এই ব্যান্ড গ্রুপটিকে কোন কনসার্টে পারফর্ম করানোর জন্য অনুষ্ঠানের কমপক্ষে ১ মাস পূর্বে যোগাযোগ করতে হবে এবং মোট সম্মানীর ১০০% টাকা পরিশোধ করে বুকিং নিশ্চিত করতে হয়। বুকিং এর জন্য যোগাযোগ –

বুকিং:

ফোন: ৯৩৩০৬৭৭
মোবাইল: ০১৯৩৭-০২০৮৪০
(শামীম আহমেদ – ম্যানেজার)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]
মোবাইল: ০১৭১১-৬১৪৮৬১, ০১৭১২-৭০৭৯০১
(আব্দুল্লাহ আল মামুন – মেম্বার ইন চার্জ)
ই-মেইল: [email protected], [email protected]

উল্লেখ্য এই ব্যান্ড গ্রুপটি কোন ধরনের ব্যক্তিগত/পারিবারিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন না। এছাড়া অন্যান্য সকল ধরনের কনসার্টে অংশগ্রহণ করে থাকে।

অনুষ্ঠান স্থলের পরিবেশ:

এই ব্যান্ড গ্রুপকে দিয়ে পারফর্ম করানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের লজিস্টিক সাপোর্ট প্রদান করতে হয়। যেমন –

১.গ্রিন রুম
২.খাবার
৩.বিশুদ্ধ খাবার পানি
৪.আধুনিক পর্যাপ্ত সাউন্ড সিস্টেম
৫.পর্যাপ্ত লাইটিং ব্যবস্থা
৬.সিকিউরিটি ব্যবস্থা
৭.সুপরিসর স্টেজ

বিবিধ
• এই ব্যান্ড গ্রুপটির নিজস্ব একটি মিউজিক ষ্টুডিও রয়েছে। যার আয়তন ১,৫০০ বর্গফুট। এটি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যান্ড গ্রুপের কাছে ভাড়া দেয়া হয়। আধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ এই ষ্টুডিওটি গান রেকর্ডিং, প্রাকটিস, এডিটিং, সাউন্ড ডিজাইন সহ বিভিন্ন ধরনের সংগীত বিষয়ক কাজের উপযোগী। এটি ১১১, বড় মগবাজার, ঢাকা – ১২১৭ এই ঠিকানায় অবস্থিত।

মাইলস

মাইলস‌ বাংলাদেশের  জনপ্রিয় একটি ব্যান্ড দল। ১৯৭৯ সালে যাত্রা শুরু করে মাইলস।

দলের সদস্য

  • শাফিন আহমেদ (বেজ গিটার, কন্ঠ)
  • হামিন আহমেদ  (গিটার,কন্ঠ)
  • মানাম আহমেদ (কি-বোর্ড)
  • ইকবাল আসিফ জুয়েল (গিটার)
  • সৈয়দ জিয়াউর রহমান তূর্য (ড্রামস)

যোগাযোগের ঠিকানা:

৪৯ এয়ারপোর্ট রোড, তেজগাঁও, ঢাকা-১২১৫
ফোন নম্বর: ৯১১৬৩১৩ এবং ৯১১৮২২৮
ইমেইল: [email protected] , [email protected]
ওয়েব সাইট: www.miles.com.bd

জনপ্রিয় গান

  • চাঁদ তারা সূর্য
  • জ্বালা জ্বালা
  • ধ্বিকি ধ্বিকি
  • সে কোন দরদীয়া
  • ফিরিয়ে দাও
  • এক ঝর এসে
  • আর কতকাল খুঁজব তোমায়
  • পলাশীর প্রান্তর
  • পাহাড়ী মেয়ে
  • নিরবে কিছুক্ষণ
  • অসহায়
  • প্রতীক্ষা
  • হৃদয়হীনা

 

সোলস

সোলস বাংলাদেশের জনপ্রিয় এবং প্রাচীনতম একটি ব্যান্ডদল। ১৯৭২ সালে সোলস যাত্রা শুরু করে। সোলস সর্বপ্রথমে চট্টগ্রামে প্রতিষ্ঠিত হয়। পরে এর কার্যক্রম ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়। সোলস এর প্রতিষ্ঠাতা রনি বড়ুয়া এবং এটি পরিচালনা করেন পার্থ এবং নাসিম।

যোগাযোগ

মাসুম: ০১৭১১-২০৯৬৪৬
ইমেইল: [email protected]
ওয়েব: www.soulsbd.com

সোলসের কনসার্ট আয়োজন করতে চাইলে:

কনসার্ট আয়োজনের ন্যূনতম ৩০ দিন পূর্বে যোগাযোগ করতে হয়। ঢাকার বাইরে কনসার্ট হলে হোটেল খরচ, যাতায়াত খরচসহ আনুমানিক মোট ২৫০০০০ টাকা সম্মানী দিতে হয়। ঢাকায় কনসার্ট হলে ২০০০০০ টাকা সম্মানী দিতে হয়। বুকিংয়ের সময় ৪০% অগ্রিম পরিশোধ করতে হয়। এছাড়া দেশের বাইরেও বিভিন্ন কনসার্টে সোলস অংশগ্রহন করে থাকে। উল্লেখ্য যে, সোলস এযাবত কালে দেশে এবং বিদেশে ৪০০০ টি কনসার্টে অংশগ্রহন করেছে। ২০১১ সালের ১৯ জুলাই সোলস যুক্তরাষ্ট্রে কনসার্ট করেছে।

এই দলের সদস্যরা হচ্ছেনঃ

১।নাসিম আলী খান।
২।পার্থ বড়ুয়া।
৩।আশিক
৪।রানা।
৫।তুষার গোমস।
৬।রঞ্জন দত্ত।
৭।মাসুম।