বিবাহিতদের মধ্যে যারা অনলাইন ব্যবহার করেন তারা অপেক্ষাকৃত বেশি সুখী এবং তাদের বৈবাহিক সম্পর্ক চমৎকারভাবে টিকে থাকে। আর অনলাইনের পরিবর্তে যারা গতানুগতিকভাবে সামাজিক সম্পর্কের ওপর নির্ভরশীল তা স্কুল বা কোনো অনুষ্ঠানে হোক তাদের চেয়ে অনলাইনের সম্পর্ক রাখে এমন জুটি টেকসই হয় বেশি। অšত্মত অনলাইনের সম্পর্ক রাখে এমন জুটি যারা অনলাইন ব্যবহার করেন না তাদের চেয়ে ২৫ ভাগ বেশি সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে সক্ষম হন।
২০ হাজার দম্পতি যারা গত ২০০৫ থেকে ২০১২ সালে বিয়ে করেছেন তাদের অধিকাংশই বলেছেন, অনলাইনে তারা যে শুধু বন্ধু বান্ধবের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন তা নয়, বরং তারা তাদের কাছের মানুষের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগে অনলাইনকেই পছন্দ করেন। শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও ক্যালিফোর্নিয়ার জেসটল্ট রিসার্চের গবেষকদের কাছে তারা বলেন, তাদের অনেকেরই প্রথম পরিচয় হয়েছে অনলাইনে।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল এ্যাকাডেমি অব সাইন্সের জার্নালে প্রকাশিত এ গবেষণা প্রবন্ধে বলা হয়েছে, গত কয়েক দশকে সামাজিক কোনো অনুষ্ঠান, বার, ক্লাব বা বিয়ে শাদীতে কারো সঙ্গে দেখা হবার চেয়ে শলাপরামর্শ এখন অনেকে অনলাইনে সেরে নিচ্ছেন। দম্পতিরা নিজেদের মধ্যে অনলাইনকে প্রাধান্য দিচ্ছেন। ফলে অনলাইন ডেটিং এখন বিলিয়ন ডলারের শিল্পে পরিণত হয়েছে।
অনলাইনে দম্পতিরা নিজেদের মধ্যে ছাড়াও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, চ্যাট রুম, অনলাইন কমিউনিটিস, মাল্টি প্লেয়ার গেম, মেইলে যোগাযোগ রাখছেন সার্বক্ষণিকভাবে।
অনলাইনে দম্পতিরা নিজেদের সম্পর্কে বিয়ের আগে বি¯ত্মারিত জানতে পারে বলে তাদের বিয়ে টেকসই হচ্ছে বেশি। যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও এধরনের অনলাইনের ওপর নির্ভরশীলতা অন্যান্য দেশেও বৃদ্ধি পাচ্ছে। গবেষণায় দেখা গেছে ইন্টারনেট এখন বিশ্বমাত্রিক হয়ে উঠেছে। তবে ইউরোপের মধ্যে ব্রিটিশরা সবচেয়ে বেশি অনলাইন নির্ভর জাতি হিসেবে পরিচিত।
এমনকি অনলাইনে যারা যোগাযোগ রাখে তারা সাক্ষাতে যোগাযোগের ইচ্ছে প্রকাশ করেন বেশি। কারণ তাদের মধ্যে তথ্য আদান প্রদান হয় বেশি। যুক্তরাষ্ট্রে এ গবেষণায় দেখা যাচ্ছে গত বছর ব্রিটেনে অšত্মত ৫৭ লাখ মানুষ ইন্টারনেট ডেটিংএ অভ্য¯ত্ম ছিল যা বৃদ্ধি পাচ্ছে ২২ ভাগ হারে। বিশেষ করে ২৫ থেকে ৩৪ বছর বয়সী মানুষের মধ্যে ইন্টারনেট বা অনলাইন ব্যবহার করার ঝোঁক সবচেয়ে বেশি।
Amadershomoy.com
আমি ঢাকাতে ভাল শিক্ষিত সুন্দরী যে কোন ধর্মের একজন বিবাহিত অবিবাহিত মেয়ে পার্টনার চাই |
Ami pobashi ekjon partner chai